10. সবূলূন-গোষ্ঠীর সোদির ছেলে গদ্দীয়েল;
11. যোষেফ-গোষ্ঠীর, অর্থাৎ মনঃশি-গোষ্ঠীর সূষির ছেলে গদ্দি;
12. দান-গোষ্ঠীর গমল্লির ছেলে অম্মীয়েল;
13-15. আশের-গোষ্ঠীর মীখায়েলের ছেলে সথুর; নপ্তালি-গোষ্ঠীর বপ্সির ছেলে নহ্বি আর গাদ-গোষ্ঠীর মাখির ছেলে গ্যূয়েল।
16. মোশি এই লোকদেরই কনান দেশের খোঁজ-খবর নিয়ে আসবার জন্য পাঠিয়েছিলেন। তিনি নূনের ছেলে হোশেয়ের নাম দিয়েছিলেন যিহোশূয়।
17. কনান দেশে পাঠাবার সময় মোশি তাঁদের বলে দিলেন, “তোমরা নেগেভের মধ্য দিয়ে গিয়ে পাহাড়ী এলাকায় ঢুকবে।
18. দেশটা কেমন তা তোমরা দেখবে। তোমরা দেখবে, সেখানে যারা বাস করে তারা দুর্বল না শক্তিশালী এবং সংখ্যায় তারা বেশী না কম,
19. কি রকম দেশে তারা বাস করে এবং সেটা ভাল, না মন্দ। যে সব শহরে তারা বাস করে সেগুলো কি দেয়াল ছাড়া, না দেয়াল ঘেরা?
20. সেখানকার মাটিতে কি ভাল ফসল জন্মায়, না জন্মায় না? সেখানে গাছপালা আছে, না নেই? সেখানকার কিছু ফল নিয়ে আসবার জন্য তোমরা খুব চেষ্টা করবে।” সেই সময় আংগুর তোলা মাত্র শুরু হয়েছিল।
21. তখন তারা গিয়ে সীন মরু-এলাকা থেকে শুরু করে হমাতের দিকে রহোব পর্যন্ত দেশটার খোঁজ-খবর নিয়ে আসলেন।
22. তাঁরা নেগেভের মধ্য দিয়ে গিয়ে হিব্রোণ শহরে উপস্থিত হলেন। হিব্রোণ শহরটা গড়ে উঠেছিল মিসরের সোয়ন শহর গড়ে উঠবার সাত বছর আগে। সেখানে অনাকের বংশের অহীমান, শেশয় ও তল্ময় নামে তিনজন লোক ছিল।
23. নেতারা ইষ্কোল উপত্যকাতে গিয়ে এক থোকা আংগুর সুদ্ধ একটা ডাল কেটে নিলেন। তাঁদের মধ্যে দু’জন সেটা লাঠিতে ঝুলিয়ে বয়ে নিয়ে এসেছিলেন। এছাড়া তাঁরা কিছু ডালিম আর ডুমুরও নিয়ে এসেছিলেন।
24. ইস্রায়েলীয়েরা সেখানে সেই আংগুরের থোকাটা কেটেছিলেন বলে সেই জায়গার নাম হয়েছিল ইষ্কোল উপত্যকা।
25. দেশটার খোঁজ-খবর নিয়ে তাঁরা চল্লিশ দিন পরে ফিরে আসলেন।
26. সেই নেতারা পারণ মরু-এলাকার কাদেশে মোশি, হারোণ এবং সমস্ত ইস্রায়েলীয়দের কাছে ফিরে আসলেন। তাঁরা মোশি, হারোণ এবং অন্যান্য লোকদের কাছে সব কথা জানালেন এবং সেই দেশের ফল দেখালেন।