5. তূরী যখন প্রথমবার বাজানো হবে তখন যে দলগুলো পূর্ব দিকে তাম্বু ফেলে আছে তারা রওনা হবে।
6. দ্বিতীয় বার বাজানো হলে দক্ষিণ দিকের দলগুলো রওনা হবে। এটা হল বেরিয়ে পড়বার সংকেত।
7. লোকদের একসংগে জড়ো করতে হলে তুমি দু’টা তূরীই বাজাবে কিন্তু তার সংকেত হবে আলাদা রকমের।
8. “এই তূরী বাজাবে হারোণের ছেলেরা, অর্থাৎ পুরোহিতেরা। এটা হবে তোমাদের ও তোমাদের বংশধরদের জন্য একটা স্থায়ী নিয়ম।
9. নিজের দেশে থাকবার সময় যখন তোমরা কোন অত্যাচারী শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে যাবে তখন দু’টা তূরীই বাজিয়ে সংকেত দেবে। তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু তখন তোমাদের কথা ভেবে শত্রুদের হাত থেকে তোমাদের উদ্ধার করবেন।
10. তোমাদের আনন্দ-উৎসবের সময়ে, তোমাদের জন্য নির্দিষ্ট করা বিভিন্ন পর্বের সময়ে ও মাসের আরম্ভে যখন তোমরা পোড়ানো-উৎসর্গের ও যোগাযোগ-উৎসর্গের অনুষ্ঠান করবে তখন তোমরা তূরী বাজাবে। তা দিয়ে তোমাদের ঈশ্বরের সামনে তোমাদের তুলে ধরা হবে। আমি সদাপ্রভু তোমাদের ঈশ্বর।”
11. দ্বিতীয় বছরের দ্বিতীয় মাসের বিশ দিনের দিন সাক্ষ্য-তাম্বুর উপর থেকে মেঘ সরে গেল।
12. তখন ইস্রায়েলীয়েরা সিনাই মরু-এলাকা ছেড়ে বের হয়ে পড়ল। সেই মেঘ পারণ মরু-এলাকায় এসে স্থির হয়ে না দাঁড়ানো পর্যন্ত তারা চলতেই থাকল।
13. মোশির মধ্য দিয়ে সদাপ্রভুর দেওয়া আদেশ অনুসারে তারা এই প্রথম বারের মত যাত্রাপথে পা বাড়াল।
14. প্রথমেই রওনা হল যিহূদা-বিভাগের বিভিন্ন দল তাদের বিভাগীয় পতাকার তলায়। যিহূদা-গোষ্ঠীর নেতা ছিলেন অম্মীনাদবের ছেলে নহশোন।
15. ইষাখর-গোষ্ঠীর লোকদের ভার ছিল সূয়ারের ছেলে নথনেলের উপর,
16. আর সবূলূন-গোষ্ঠীর লোকদের ভার ছিল হেলোনের ছেলে ইলীয়াবের উপর।
17. তারপর আবাস-তাম্বুটা খুলে ফেলা হল আর গের্শোনীয় ও মরারীয়েরা সেটা বয়ে নিয়ে চলল।
18. এদের পরে রওনা হল রূবেণ-বিভাগের বিভিন্ন দল তাদের বিভাগীয় পতাকার তলায়। রূবেণ-গোষ্ঠীর নেতা ছিলেন শদেয়ূরের ছেলে ইলীষূর।
19. শিমিয়োন-গোষ্ঠীর লোকদের ভার ছিল সূরীশদ্দয়ের ছেলে শলুমীয়েলের উপর,