33. ইফ্রয়িম-গোষ্ঠী থেকে যাদের পাওয়া গেল তাদের সংখ্যা হল চল্লিশ হাজার পাঁচশো।
34. মনঃশির বংশধরদের মধ্যে যাদের বয়স বিশ বা তার বেশী, অর্থাৎ যারা যুদ্ধে যাওয়ার মত হয়েছিল, বংশ ও পরিবারের পরিচয় অনুসারে তাদের নাম লিখে নেওয়া হল।
35. মনঃশি-গোষ্ঠী থেকে যাদের পাওয়া গেল তাদের সংখ্যা হল বত্রিশ হাজার দু’শো।
36. বিন্যামীনের বংশধরদের মধ্যে যাদের বয়স বিশ বা তার বেশী, অর্থাৎ যারা যুদ্ধে যাওয়ার মত হয়েছিল, বংশ ও পরিবারের পরিচয় অনুসারে তাদের নাম লিখে নেওয়া হল।
37. বিন্যামীন-গোষ্ঠী থেকে যাদের পাওয়া গেল তাদের সংখ্যা হল পঁয়ত্রিশ হাজার চারশো।
38. দানের বংশধরদের মধ্যে যাদের বয়স বিশ বা তার বেশী, অর্থাৎ যারা যুদ্ধে যাওয়ার মত হয়েছিল, বংশ ও পরিবারের পরিচয় অনুসারে তাদের নাম লিখে নেওয়া হল।
39. দান-গোষ্ঠী থেকে যাদের পাওয়া গেল তাদের সংখ্যা হল বাষট্টি হাজার সাতশো।
40. আশেরের বংশধরদের মধ্যে যাদের বয়স বিশ বা তার বেশী, অর্থাৎ যারা যুদ্ধে যাওয়ার মত হয়েছিল, বংশ ও পরিবারের পরিচয় অনুসারে তাদের নাম লিখে নেওয়া হল।
41. আশের-গোষ্ঠী থেকে যাদের পাওয়া গেল তাদের সংখ্যা হল একচল্লিশ হাজার পাঁচশো।
42. নপ্তালির বংশধরদের মধ্যে যাদের বয়স বিশ বা তার বেশী, অর্থাৎ যারা যুদ্ধে যাওয়ার মত হয়েছিল, বংশ ও পরিবারের পরিচয় অনুসারে তাদের নাম লিখে নেওয়া হল।
43. নপ্তালি-গোষ্ঠী থেকে যাদের পাওয়া গেল তাদের সংখ্যা হল তিপ্পান্ন হাজার চারশো।
44. মোশি, হারোণ ও ইস্রায়েলীয়দের বারোজন নেতা এই সব লোকদের সংখ্যা গণনা করলেন। এঁরা প্রত্যেকেই তাঁর নিজের বংশের নেতা ছিলেন।
45. সমস্ত ইস্রায়েলীয়দের মধ্যে যাদের বয়স বিশ বা তার বেশী, অর্থাৎ যারা যুদ্ধে যাওয়ার মত হয়েছিল পরিবার অনুসারে তাদের গণনা করা হল।
46. তাদের মোট সংখ্যা ছিল ছয় লক্ষ তিন হাজার পাঁচশো পঞ্চাশ।