2-3. “তুমি বংশ ও পরিবার অনুসারে ইস্রায়েলীয়দের মধ্যে যে সমস্ত পুরুষের বয়স বিশ বা তার বেশী, অর্থাৎ যারা যুদ্ধে যাওয়ার মত হয়েছে তাদের নাম এক এক করে লিখে প্রত্যেকের দল অনুসারে তুমি ও হারোণ লোকদের গণনা করবে।
10. যোষেফের ছেলেদের মধ্যে ইফ্রয়িম-গোষ্ঠীর অম্মীহূদের ছেলে ইলীশামা আর মনঃশি-গোষ্ঠীর পদাহসূরের ছেলে গমলীয়েল,
11. বিন্যামীন-গোষ্ঠীর গিদিয়োনির ছেলে অবীদান,
12. দান-গোষ্ঠীর অম্মীশদ্দয়ের ছেলে অহীয়েষর,
13. আশের-গোষ্ঠীর অক্রণের ছেলে পগীয়েল,
14. গাদ-গোষ্ঠীর দ্যূয়েলের ছেলে ইলীয়াসফ,
15. আর নপ্তালি-গোষ্ঠীর ঐননের ছেলে অহীরঃ।”
16. ইস্রায়েলীয়দের মধ্য থেকে এই সব লোকদের নিযুক্ত করা হল। এঁরা হলেন তাঁদের পূর্বপুরুষদের গোষ্ঠীর নেতা এবং ইস্রায়েলীয়দের বিভিন্ন বংশের কর্তা।
17-18. সদাপ্রভু যাঁদের নাম বলেছিলেন মোশি ও হারোণ তাদের ডেকে নিলেন এবং সেই বছরের দ্বিতীয় মাসের প্রথম দিনে তাঁরা সমস্ত ইস্রায়েলীয়দের একসংগে জড়ো করলেন। ইস্রায়েলীয়েরা বংশ ও পরিবারের নাম বলে তাদের পূর্বপুরুষদের পরিচয় দিল। বিশ বা তার বেশী বয়সের পুরুষদের নাম এক এক করে লিখে নেওয়া হল।
19. সিনাই মরু-এলাকায় মোশি সদাপ্রভুর আদেশ অনুসারে লোকদের গণনা করলেন।
20. ইস্রায়েলের বড় ছেলে রূবেণের বংশধরদের মধ্যে যাদের বয়স বিশ বা তার বেশী, অর্থাৎ যারা যুদ্ধে যাওয়ার মত হয়েছিল, বংশ ও পরিবারের পরিচয় অনুসারে এক এক করে তাদের নাম লিখে নেওয়া হল।
21. রূবেণ-গোষ্ঠী থেকে যাদের পাওয়া গেল তাদের সংখ্যা হল ছেচল্লিশ হাজার পাঁচশো।
22. শিমিয়োনের বংশধরদের মধ্যে যাদের বয়স বিশ বা তার বেশী, অর্থাৎ যারা যুদ্ধে যাওয়ার মত হয়েছিল, বংশ ও পরিবারের পরিচয় অনুসারে গণনা করে এক এক করে তাদের নাম লিখে নেওয়া হল।
23. শিমিয়োন-গোষ্ঠী থেকে যাদের পাওয়া গেল তাদের সংখ্যা হল ঊনষাট হাজার তিনশো।
24. গাদের বংশধরদের মধ্যে যাদের বয়স বিশ বা তার বেশী, অর্থাৎ যারা যুদ্ধে যাওয়ার মত হয়েছিল, বংশ ও পরিবারের পরিচয় অনুসারে তাদের নাম লিখে নেওয়া হল।
25. গাদ-গোষ্ঠী থেকে যাদের পাওয়া গেল তাদের সংখ্যা হল পঁয়তাল্লিশ হাজার ছ’শো পঞ্চাশ।