9. ঝড় তার ঘর থেকে বের হয়ে আসে,বাতাস ঠাণ্ডা বয়ে আনে।
10. ঈশ্বরের নিঃশ্বাস থেকে বরফ জন্মায়আর জল জমে যায়।
11. তিনি ঘন মেঘে জল ভরেন;তাঁর বিদ্যুৎকে তিনি মেঘের মধ্য দিয়ে ছড়িয়ে দেন।
12. তাঁর নির্দেশে মেঘগুলো ঘুরে বেড়ায়,তাঁর আদেশ পালনের জন্য তারা গোটা দুনিয়ায় ঘুরে বেড়ায়।
13. মানুষকে শাস্তি দেবার জন্য,কিম্বা তাঁর পৃথিবীকে জল দেবার জন্য,কিম্বা তাঁর ভালবাসা দেখাবার জন্যতিনি বৃষ্টি আনেন।
14. “ইয়োব, আপনি এই কথা শুনুন;স্থির হয়ে ঈশ্বরের আশ্চর্য কাজের কথা ভাবুন।
15. আপনি কি জানেন কেমন করে ঈশ্বর মেঘকে দমনে রাখেনআর তাঁর বিদ্যুৎকে চম্কাতে দেন?
16. আপনি কি জানেন কেমন করে মেঘ ঝুলে থাকে?যিনি জ্ঞানে পরিপূর্ণ তাঁর আশ্চর্য কাজ কি আপনি জানেন?
17. দখিনা বাতাসে যখন দেশ নীরব হয়ে যায়তখন আপনি তো আপনার কাপড়-চোপড়ে গরম বোধ করেন।
18. ছাঁচে ঢালা আয়নার মত শক্ত যে আকাশতা কি আপনি ঈশ্বরের সংগে বিছিয়েছেন?
19. “তাঁকে কি বলা উচিৎ তা আপনি আমাদের বলুন;আমরা জ্ঞানহীন বলে তাঁকে আমাদের কথা জানাতে পারি না।
20. তাঁকে কি বলতে হবে যে, আমি কথা বলতে চাই?কোন মানুষ কি চাইবে যে, তাকে গিলে ফেলা হোক?
21. বাতাসে আকাশ পরিষ্কার হয়ে যখন সূর্য উজ্জ্বল হয়তখন তার দিকে কেউ তাকাতে পারে না।
22. উত্তর দিক থেকে সোনালী উজ্জ্বলতা আসে;তাঁর চারদিকে ভয় জাগানো মহিমা দেখা যায়।