7. ইয়োবের মত কেউ আছে কিযিনি জলের মত করে ঠাট্টা-বিদ্রূপ খেয়েছেন?
8. যারা মন্দ কাজ করে তিনি তাদের সংগে চলেন;তিনি দুষ্ট লোকদের সংগী হন।
9. তিনি বলেন, ‘ঈশ্বরকে সন্তুষ্ট করেমানুষের কোন লাভই হয় না।’
10. “কাজেই হে বুদ্ধিমান লোকেরা, আমার কথা শুনুন।ঈশ্বর যে মন্দ কাজ করেন,সর্বশক্তিমান যে অন্যায় করেন তা দূরে থাকুক।
11. তিনি মানুষকে তার কাজের ফল দেন;তার আচার-ব্যবহার অনুসারে তিনি তার পাওনা দেন।
12. ঈশ্বর কখনও মন্দ কাজ করেন না,সর্বশক্তিমান কখনও উল্টা বিচার করেন না।
13. পৃথিবীর ভার কি কেউ তাঁকে দিয়েছে?গোটা দুনিয়ার দেখাশোনার কাজে কেউ কি তাঁকে লাগিয়েছে?
14. যদি তিনি তাঁর নিজের কথাই ভাবতেনআর তাঁর আত্মা ও নিঃশ্বাস নিজের কাছে ফিরিয়ে নিতেন,
15. তবে সব মানুষ একসংগে ধ্বংস হয়ে যেত,তারা আবার ধুলা হয়ে যেত।
16. “যদি আপনাদের বুদ্ধি থাকে তবে এই কথা শুনুন;আমার কথায় কান দিন।
17. যিনি ন্যায়বিচার ঘৃণা করেন তিনি কি শাসন করতে পারেন?আপনারা কি ন্যায়বান ও ক্ষমতাশালীকে দোষ দেবেন?
18. তিনি তো রাজাদের বলেন, ‘তোমরা অপদার্থ,’আর প্রধান লোকদের বলেন, ‘তোমরা দুষ্ট।’
19. তিনি শাসনকর্তাদের পক্ষ নেন না,গরীবদের ফেলে ধনীদের বড় মনে করেন না,কারণ তারা সবাই তাঁরই হাতের কাজ।
20. তারা হঠাৎ মারা যায়, মারা যায় মাঝরাতে;তাদের নাড়ানো হলে তারা ধ্বংস হয়;কেউ কিছু না করলেও শক্তিমানেরা মারা যায়।
21. “মানুষের চলাফেরার উপর ঈশ্বরের চোখ আছে;তাদের প্রতিটি ধাপ তিনি দেখেন।
22. এমন কোন অন্ধকার জায়গা বা ঘন ছায়া নেইযেখানে মন্দ কাজ করা লোকেরা লুকাতে পারে।
23. মানুষের বিচারের জন্য ঈশ্বরের কোন খোঁজ নেবার দরকার নেই;