9. তবুও তুমি বিধবাদের খালি হাতে বিদায় করতেআর অনাথদের অধিকার কেড়ে নিতে।
10. সেজন্যই তোমার চারপাশে ফাঁদ পাতা রয়েছে,হঠাৎ বিপদ এসে তোমাকে ভয় দেখাচ্ছে,
11. এত অন্ধকার হয়েছে যে, তুমি দেখতে পাচ্ছ না,আর বন্যার জল তোমাকে ঢেকে ফেলেছে।
12. “স্বর্গের উঁচু জায়গায় কি ঈশ্বর থাকেন না?দেখ, তারাগুলো কত উঁচুতে আছে!
13. তবুও তুমি বলছ, ‘ঈশ্বর কি জানেন?এই অন্ধকারের মধ্যে ঈশ্বর কি করে বিচার করবেন?
14. ঘন মেঘ তাঁকে আড়াল করে রেখেছে,সেইজন্য তিনি দেখতে পান না;আকাশের উপরে তিনি ঘুরে বেড়ান।’
15. অন্যায়কারীরা যে পথে চলেছেতুমি কি সেই পুরানো পথেই চলবে?
16. অসময়ে তাদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে;বন্যায় তাদের ভিত্তি ধুয়ে নিয়ে গেছে।
19. তাদের ধ্বংস দেখে সৎ লোকেরা আনন্দ করে;নির্দোষেরা তাদের ঠাট্টা করে বলে,
20. ‘আমাদের শত্র€রা সত্যিই ধ্বংস হয়ে গেছে,তাদের ধন-সম্পদ আগুনে গ্রাস করেছে।’
21. “তুমি ঈশ্বরের কথায় রাজী হও,তাঁর বিরুদ্ধে শত্র€ভাব রেখো না;তাহলে তোমার মংগল হবে।
22. তাঁর মুখ থেকে উপদেশ গ্রহণ কর,আর তাঁর বাক্য তোমার অন্তরে রাখ।
23. যদি তুমি সর্বশক্তিমানের কাছে ফিরে যাও,তবে তোমাকে আবার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নেওয়া হবে।যদি তোমার তাম্বু থেকে দুষ্টতা দূর কর,
24. তোমার সোনার টুকরাগুলো ধুলায় ফেলে দাও,আর তোমার ওফীরের সোনা খাদের পাথরগুলোর মধ্যে ফেলে দাও,
25. তাহলে সর্বশক্তিমানই তোমার সোনা হবেন,তিনিই হবেন তোমার সবচেয়ে ভাল রূপা।