51. বক্বূক, হকূফা ও হর্হূরের বংশধরেরা;
52. বসলূত, মহীদা ও হর্শার বংশধরেরা;
53. বর্কোস, সীষরা ও তেমহের বংশধরেরা;
54. নৎসীহ ও হটীফার বংশধরেরা।
55. শলোমনের চাকরদের বংশধরেরা: এরা হল সোটয়, হস্সোফেরত, পরূদা,
56. যালা, দর্কোন, গিদ্দেল,
57. শফটিয়, হটীল, পোখেরৎ-হৎসবায়ীম ও আমীরের বংশধরেরা।
58. উপাসনা-ঘরের সেবাকারীরা ও শলোমনের চাকরদের বংশধরেরা মোট তিনশো বিরানব্বই জন।
59. তেল্-মেলহ, তেল্-হর্শা, করূব, অদ্দন ও ইম্মেরের এলাকা থেকে যারা এসেছিল তারা ইস্রায়েলীয় বলে নিজেদের প্রমাণ করতে পারল না।
60. তারা হল দলায়, টোবিয় ও নকোদের বংশের ছ’শো বাহান্ন জন।
61-62. পুরোহিতদের মধ্য থেকে হবায়, হক্কোস ও বর্র্সিল্লয়ের বংশধরেরা বংশ-তালিকার মধ্যে তাদের বংশের খোঁজ করেছিল কিন্তু পায় নি বলে অশুচি হিসাবে পুরোহিতদের মধ্য থেকে তাদের বাদ দেওয়া হয়েছিল। বর্সিল্লয়কে ঐ নামে ডাকা হত, কারণ সে গিলিয়দীয় বর্সিল্লয়ের একটি মেয়েকে বিয়ে করেছিল।
63. শাসনকর্তা তাদের আদেশ দিলেন যতদিন ঊরীম ও তুম্মীম ব্যবহার করবার অধিকারী কোন পুরোহিত পাওয়া না যায় ততদিন পর্যন্ত তারা যেন মহাপবিত্র খাবারের কিছু না খায়।
64. বন্দীদশা থেকে ফিরে আসা গোটা দলটার লোকসংখ্যা ছিল বিয়াল্লিশ হাজার তিনশো ষাট জন।
65. এছাড়া সাত হাজার তিনশো সাঁইত্রিশ জন চাকর-চাকরাণী এবং দু’শো জন গায়ক-গায়িকা ছিল।