11. সেইজন্য আমি ক্রোধে শপথ করে বলেছিলাম,‘আমার দেওয়া বিশ্রামের জায়গায় তারা যেতে পারবে না।’ ”
12. ভাইয়েরা, সাবধান! তোমাদের মধ্যে কারও মন যেন মন্দ ও অবিশ্বাসী না হয়। এই রকম মন জীবন্ত ঈশ্বরের কাছ থেকে দূরে সরে যায়।
13. এর চেয়ে যতদিন পবিত্র শাস্ত্রের “আজ” কথাটা বলা যায়, তার প্রত্যেক দিনই তোমরা একে অন্যকে উৎসাহ দাও, যাতে তোমাদের কারও মন পাপের ছলনায় পড়ে কঠিন না হয়;
14. কারণ প্রথমে যে নিশ্চয়তা আমাদের ছিল, যদি আমরা তাতে শেষ পর্যন্ত স্থির থাকি তবে দেখা যাবে যে, আমরা খ্রীষ্টের সংগে অংশীদার হয়েছি।
15. একটু আগে বলা হয়েছে,আহা, আজ যদি তোমরা তাঁর কথায় কান দাও!তিনি বলেছেন, “তোমাদের পূর্বপুরুষদের মততোমাদের অন্তর তোমরা কঠিন কোরো না।”
16. কারা ঈশ্বরের কথা শুনেও তাঁকে বিরক্ত করেছিল? তারা কি সেই সব লোক নয় যাদের মোশি মিসর দেশ থেকে বের করে এনেছিলেন?
17. আর চল্লিশ বছর ধরে ঈশ্বর কাদের উপর বিরক্ত ছিলেন? তারা কি সেই সব লোক নয় যারা পাপ করেছিল এবং যাদের মৃতদেহ মরু-এলাকায় পড়ে ছিল?
18. আর কাদের কাছেই বা ঈশ্বর শপথ করে বলেছিলেন যে, তারা তাঁর দেওয়া বিশ্রামের জায়গায় যেতে পারবে না? তারা কি সেই সব লোক নয় যারা তাঁকে অবিশ্বাস করে অমান্য করেছিল?
19. এতে দেখা যায় যে, তাদের অবিশ্বাসের জন্যই তারা ঈশ্বরের দেওয়া বিশ্রামের জায়গায় যেতে পারে নি।