7. কিছু দিনের মধ্যে যোষেফ তাঁর মনিবের স্ত্রীর নজরে পড়ে গেলেন। একদিন সে যোষেফকে বলল, “আমার বিছানায় এস।”
8. কিন্তু যোষেফ তাতে রাজী হলেন না। তিনি বললেন, “দেখুন, আমি এই বাড়ীতে আছি বলেই আমার মনিব কোন কিছুর জন্য চিন্তা করেন না। তাঁর সব কিছুর ভার তিনি আমার উপর ছেড়ে দিয়েছেন।
9. এই বাড়ীতে আমার উপরে আর কেউ নেই। আপনি তাঁর স্ত্রী, সেইজন্য একমাত্র আপনাকে ছাড়া আর সবাইকে তিনি আমার অধীন করেছেন। এই অবস্থায় আমি কি করে এত বড় একটা জঘন্য কাজ করে ঈশ্বরের বিরুদ্ধে পাপ করতে পারি?”
10. পোটীফরের স্ত্রী দিনের পর দিন সেই একই কথা বলতে লাগল। কিন্তু যোষেফ তার সংগে শোবার এই অনুরোধে কান দিলেন না, এমন কি, তার কাছাকাছি থাকতেও রাজি হলেন না।
11. একদিন কোন কাজের জন্য যোষেফ বাড়ীর ভিতরে গেলেন। তখন বাড়ীর কেউই সেখানে ছিল না।
12. এমন সময় পোটীফরের স্ত্রী যোষেফের কাপড় টেনে ধরে বলল, “আমার বিছানায় এস।” যোষেফ তখন কাপড়টা তার হাতে ফেলে রেখেই বাইরে পালিয়ে গেলেন।
15. আমার চিৎকার আর হাঁকডাক শুনে সে তার কাপড়টা আমার কাছে ফেলে রেখেই বাইরে পালিয়ে গেছে।”
16. যোষেফের মনিব বাড়ী ফিরে না আসা পর্যন্ত কাপড়টা সে তার কাছেই রেখে দিল।
17. পরে সে পোটীফরের কাছে এই কথা জানাতে গিয়ে বলল, “তুমি যে ইব্রীয় দাসকে আমাদের কাছে এনেছ সে আমাকে অপমান করবার মতলবে আমার ঘরে ঢুকেছিল।