6. যাকোব ও তাঁর সংগের অন্য সবাই কনান দেশের লূস শহরে, অর্থাৎ বৈথেলে গিয়ে পৌঁছালেন।
7. সেখানে তিনি একটা বেদী তৈরী করলেন। তিনি সেই জায়গাটার নাম দিলেন এল্-বৈথেল (যার মানে “বৈথেলের ঈশ্বর”), কারণ ভাইয়ের কাছ থেকে পালিয়ে আসবার সময় ঈশ্বর সেখানেই তাঁর কাছে নিজেকে প্রকাশ করেছিলেন।
8. এর মধ্যে রিবিকার ধাইমা দবোরা মারা গেলেন। তাঁকে বৈথেলের কাছে একটা এলোন গাছের নীচে কবর দেওয়া হল। সেইজন্য সেই জায়গাটার নাম রাখা হল অলোন্-বাখুৎ (যার মানে “কান্না-গাছ”)।
11. ঈশ্বর তাঁকে আরও বললেন, “আমিই সর্বশক্তিমান ঈশ্বর। তুমি অনেক সন্তানের পিতা হয়ে সংখ্যায় বেড়ে ওঠো। তোমার মধ্য থেকেই একটা জাতি গড়ে উঠবে, আর গড়ে উঠবে একটা বহু গোষ্ঠীর জাতি। তোমার বংশে অনেক রাজার জন্ম হবে।
12. যে দেশ আমি অব্রাহাম আর ইস্হাককে দিয়েছিলাম সেই দেশ আমি তোমাকে দেব। সেই দেশ আমি তোমার পরে তোমার বংশের লোকদের দেব।”
13. ঈশ্বর যে জায়গায় যাকোবের সংগে কথা বলেছিলেন পরে তিনি সেখান থেকে উপরের দিকে উঠে গেলেন।
14. ঠিক সেই জায়গাতেই যাকোব একটা পাথর থামের মত করে খাড়া করলেন এবং তার উপর তিনি ঢালন-উৎসর্গের অনুষ্ঠান করলেন। তার উপর তিনি তেলও ঢেলে দিলেন।
15. ঈশ্বর যেখানে তাঁর সংগে কথা বলেছিলেন যাকোব সেই জায়গার নাম রাখলেন বৈথেল।