1. অব্রাহাম তখন বেশ বুড়ো হয়ে গিয়েছিলেন আর বয়সও তাঁর অনেক হয়েছিল। সদাপ্রভু তাঁকে সব দিক থেকেই আশীর্বাদ করেছিলেন।
2. বাড়ীর সবচেয়ে পুরানো যে দাসের উপর তাঁর সব কিছুর ভার ছিল তাকে তিনি একদিন বললেন, “তোমার হাতখানা আমার ঊরুর নীচে রাখ।
3. যিনি স্বর্গ ও পৃথিবীর ঈশ্বর সেই সদাপ্রভুর সামনে আমি তোমাকে এই দিব্য করাচ্ছি: আমি যে কনানীয়দের মধ্যে বাস করছি তাদের মধ্য থেকে কোন মেয়েকে আমার ছেলের স্ত্রী হিসাবে তুমি বেছে নেবে না।
16-17. রিবিকা ছিলেন খুব সুন্দরী, অবিবাহিতা আর কুমারী। তিনি কূয়া থেকে কলসী ভরে যখন উঠে আসছিলেন তখন অব্রাহামের দাস দৌড়ে তাঁর কাছে গিয়ে বলল, “দয়া করে আপনার কলসী থেকে আমাকে একটু জল খেতে দিন।”
29-30. রিবিকার ভাইয়ের নাম ছিল লাবন। বোনের হাতে বালা ও নাকে নথ দেখে এবং লোকটি যা বলেছিল তা বোনের মুখে শুনে তিনি শহরের বাইরে কূয়ার পাশে সেই লোকটির কাছে ছুটে চললেন। সেখানে গিয়ে তিনি দেখলেন, লোকটি কূয়ার কাছে উটগুলোর পাশে দাঁড়িয়ে আছে।