2. তখন মাবুদ তাঁর বিরুদ্ধে কল্দীয়, অরামীয়, মোয়াবীয় ও অম্মোনীয়দের অনেক লুণ্ঠনকারী সৈন্যদল প্রেরণ করলেন; মাবুদ তাঁর গোলাম নবীদের দ্বারা যে কালাম বলেছিলেন, সেই অনুসারে এহুদাকে বিনষ্ট করার জন্য তার বিরুদ্ধে তাদেরকে পাঠালেন।
3. বাস্তবিক মাবুদেরই হুকুম অনুসারে এহুদার প্রতি এরকম ঘটলো, যেন তারা তাঁর সম্মুখ থেকে দূরীভূত হয়; এর কারণ মানশার সমস্ত গুনাহ্,
4. তাঁর কৃত সমস্ত কাজ এবং তাঁর কৃত নির্দোষদের রক্তপাত; কারণ তিনি নির্দোষদের রক্তে জেরুশালেমকে পরিপূর্ণ করেছিলেন, আর মাবুদ সেই সকল গুনাহ্ মাফ করতে চাইলেন না।
5. যিহোয়াকীমের অবশিষ্ট কর্মের-বৃত্তান্ত ও সমস্ত কাজের বিবরণ এহুদা-বাদশাহ্দের ইতিহাস-পুস্তকে কি লেখা নেই?
6. পরে যিহোয়াকীম তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে নিদ্রাগত হলেন এবং তাঁর পুত্র যিহোয়াখীন তাঁর পদে বাদশাহ্ হলেন।
7. তারপর মিসরের বাদশাহ্ তাঁর দেশের বাইরে আর আসলেন না, কেননা মিসরের নদী থেকে ফোরাত নদী পর্যন্ত মিসরের বাদশাহ্র যত অধিকার ছিল, সেই সবই ব্যাবিলনের বাদশাহ্ হরণ করেছিলেন।
8. যিহোয়াখীন আঠার বছর বয়সে রাজত্ব করতে আরম্ভ করেন এবং জেরুশালেমে তিন মাস রাজত্ব করেন; তাঁর মায়ের নাম নহুষ্টা, তিনি জেরুশালেম-নিবাসী ইল্নাথনের কন্যা।