8. তখন হিল্কিয় মহা-ইমাম শাফন লেখককে বললেন, আমি মাবুদের গৃহে শরীয়ত কিতাবখানি পেয়েছি। পরে হিল্কিয় শাফনকে সেই কিতাব দিলে তিনি তা পাঠ করলেন।
9. আর শাফন লেখক বাদশাহ্র কাছে গিয়ে তাঁকে এই সংবাদ দিলেন, আপনার গোলামেরা সেই বাড়িতে পাওয়া সমস্ত টাকা একত্র করে মাবুদের গৃহের তত্ত্বাবধায়কদের হাতে দিয়েছে।
10. পরে শাফন লেখক বাদশাহ্কে বললেন, হিল্কিয় ইমাম আমাকে একখানি কিতাব দিয়েছেন। আর শাফন বাদশাহ্র সাক্ষাতে তা পাঠ করতে লাগলেন।
11. তখন বাদশাহ্ সেই শরীয়ত-কিতাবের সকল কালাম শুনে তাঁর কাপড় ছিঁড়লেন।
12. আর বাদশাহ্ হিল্কিয় ইমামকে, শাফনের পুত্র অহীকামকে, মীখায়ের পুত্র অক্বোরকে, শাফন লেখককে ও রাজভৃত্য অসায়কে এই হুকুম করলেন,
13. তোমরা যাও, এই যে কিতাবখানি পাওয়া গেছে, এই কিতাবের কালামগুলোর বিষয়ে আমার ও লোকদের এবং সমস্ত এহুদার জন্য মাবুদকে জিজ্ঞাসা কর; কেননা আমাদের পালন করার জন্য লেখা সকল কথানুযায়ী কাজ করার জন্য আমাদের পূর্বপুরুষেরা এই কিতাবের কথায় কান দেন নি, এজন্য আমাদের বিরুদ্ধে মাবুদের অতিশয় ক্রোধ প্রজ্বলিত হয়েছে।
14. তখন হিল্কিয় ইমাম, অহিকাম, অক্বোর, শাফন ও অসায়, এঁরা বস্ত্রাগারের নেতা হর্হসের পৌত্র তিক্বের পুত্র শল্লুমের স্ত্রী হুলদা মহিলা-নবীর কাছে গেলেন; তিনি জেরুশালেমের দ্বিতীয় বিভাগে বাস করছিলেন। পরে তাঁরা তাঁর সঙ্গে কথাবার্তা বললেন।
15. তিনি তাঁদের বললেন, ইসরাইলের আল্লাহ্ মাবুদ এই কথা বলেন, যে ব্যক্তি তোমাদেরকে আমার কাছে পাঠিয়েছে, তাকে বল, মাবুদ এই কথা বলেন,