2. তোমরাই তো আমাদের পত্র, আমাদের অন্তরে লেখা পত্র, যা সকল মানুষ জানে ও পাঠ করে;
3. ফলত তোমরা মসীহের পত্র, আমাদের পরিচর্যায় সাধিত পত্র বলে প্রকাশ পাচ্ছ; তা কালি দিয়ে নয়, কিন্তু জীবন্ত আল্লাহ্র রূহ্ দিয়ে, প্রস্তরফলকে নয়, কিন্তু মানুষের হৃদয়-ফলকে লেখা হয়েছে।
4. আর মসীহের মাধ্যমে আল্লাহ্র প্রতি আমাদের এরূপ দৃঢ় বিশ্বাস হয়েছে।
5. আমরা নিজেরাই যে কোনো কিছুর মীমাংসা করতে নিজের গুণে উপযুক্ত তা নয়; কিন্তু আমাদের যোগ্যতা আল্লাহ্ থেকে আসে;
6. তিনিই আমাদেরকে নতুন নিয়মের পরিচারক, অক্ষরের নয়, কিন্তু রূহের পরিচারক হবার উপযুক্তও করেছেন; কারণ অক্ষর, কিন্তু মৃত্যু নিয়ে আসে কিন্তু রূহ্ জীবনদায়ক।
7. মৃত্যুর যে পরিচর্যা-পদ পাথরে লেখা ও খোদাই করা, তা এমন মহিমার সংগে এসেছিল যে, বনি-ইসরাইল মূসার মুখের মহিমার উজ্জ্বলতার কারণে তাঁর মুখের দিকে একদৃষ্টে তাকাতে পারছিল না,
8. কিন্তু তবুও সেই মহিমার উজ্জ্বলতা লোপ পাচ্ছিল, তবে কেন পাক-রূহের পরিচর্যা-পদ বরং আরও মহিমাযুক্ত হবে না?