23. অতএব দেখুন, মাবুদ আপনার এ সব নবীর মুখে মিথ্যাবাদী রূহ্ দিয়েছেন; আর মাবুদ আপনার বিষয়ে অমঙ্গলের কথা বলেছেন।
24. তখন কেনানার পুত্র সিদিকিয় কাছে এসে মীখায়ের গালে চড় মেরে বললো, মাবুদের রূহ্ তোর সঙ্গে কথা বলবার জন্য আমার কাছ থেকে কোন পথে গিয়েছিলেন?
25. মীখায় বললেন, দেখ, যেদিন তুমি লুকাবার জন্য একটি ভিতরের কুঠরীতে যাবে সেদিন তা জানবে।
26. পরে ইসরাইলের বাদশাহ্ বললেন, মীখায়কে ধরে পুনরায় নগরাধ্যক্ষ আমোন ও রাজপুত্র যোয়াশের কাছে নিয়ে যাও;
27. আর বল, বাদশাহ্ এই কথা বলেন, একে কারাগারে আটক করে রাখ এবং যে পর্যন্ত আমি সহিসালামতে ফিরে না আসি, সে পর্যন্ত একে আহার করার জন্য কষ্টযুক্ত রুটি ও পানি দাও।
28. মীখায় বললেন, যদি আপনি কোন মতে সহিসালামতে ফিরে আসেন, তবে মাবুদ আমার দ্বারা কথা বলেন নি। আর তিনি বললেন, হে জাতিরা, তোমরা সকলে শোন।
29. পরে ইসরাইলের বাদশাহ্ ও এহুদার বাদশাহ্ যিহোশাফট রামোৎ-গিলিয়দে যাত্রা করলেন।
30. আর ইসরাইলের বাদশাহ্ যিহোশাফটকে বললেন, আমি অন্য বেশ ধারণ করে যুদ্ধে প্রবেশ করবো, আপনি রাজপোশাকই পরে নিন। পরে ইসরাইলের বাদশাহ্ অন্য বেশ ধরে যুদ্ধে প্রবেশ করলেন।
31. অরামের বাদশাহ্ তাঁর রথের বত্রিশ জন সেনাপতিকে এই হুকুম দিয়েছিলেন, তোমরা কেবল ইসরাইলের বাদশাহ্ ছাড়া তোমরা ছোট বা বড় আর কারো সঙ্গে যুদ্ধ করো না।
32. পরে রথের সেনাপতিরা যিহোশাফটকে দেখে, উনিই অবশ্য ইসরাইলের বাদশাহ্, এই বলে তাঁর সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য এক পাশে গেলেন। তখন যিহোশাফট চেঁচিয়ে উঠলেন।