42. বাদশাহ্ লোক পাঠিয়ে শিমিয়িকে ডেকে এনে বললেন, আমি কি তোমাকে মাবুদের কসম দিয়ে তোমার বিপক্ষে এই সাক্ষ্য দিই নি যে, নিশ্চিতভাবে জেনে নাও তুমি যেদিন বাইরে যাবে, স্থানান্তরে ভ্রমণ করবে, সেদিন তোমার মৃত্যু হবেই? আর তুমি আমাকে বলেছিলে, আমি যে কথা শুনলাম, তা ভাল কথা।
43. তবে তুমি মাবুদের কসম ও তোমাকে দেওয়া আমার হুকুম কেন পালন কর নি?
44. বাদশাহ্ শিমিয়িকে আরও বললেন, আমার পিতা দাউদের প্রতি তোমার কৃত যে সমস্ত নাফরমানীর বিষয়ে তোমার মন সাক্ষ্য দেয়, তা তুমি জান; অতএব মাবুদ তোমার সেই কাজের ফল তোমার মাথায় বর্তাবেন।
45. কিন্তু বাদশাহ্ সোলায়মানের উপর দোয়া থাকবে হবে ও মাবুদের সম্মুখে দাউদের সিংহাসন যুগ যুগ অক্ষুণ্ন থাকবে।
46. পরে বাদশাহ্ যিহোয়াদার পুত্র বনায়কে হুকুম করলে তিনি গিয়ে তাকে আক্রমণ করে হত্যা করলেন। আর সোলায়মানের হাতে রাজ্য সুস্থির হল।