7. তেমনি তোমরা যারা স্বামী, তোমরা বুদ্ধি-বিবেচনা করে স্ত্রীর সঙ্গে বাস কর; তারা অপেক্ষাকৃত দুর্বল পাত্র বলে এবং তাদেরকে নিজেদের সঙ্গে জীবনের রহমতের সহাধিকারিণী জেনে সম্মান কর; যেন তোমাদের মুনাজাত বাধা না পায়।
8. অবশেষে বলি, তোমরা সকলে সমমনা, পরদুঃখে দুঃখিত, ভাইদের মহব্বতকারী, স্নেহবান ও নম্রমনা হও।
9. মন্দের বদলে মন্দ করো না এবং নিন্দার বদলে নিন্দা করো না; বরং দোয়া কর, কেননা দোয়ার অধিকারী হবার জন্যই তোমাদের আহ্বান করা হয়েছে।
10. কারণ,“যে ব্যক্তি জীবন ভালবাসতে ও মঙ্গলের দিন দেখতে চায়,সে মন্দ থেকে নিজের জিহ্বাকে,ছলনার কথা থেকে নিজের ঠোঁটকে নিবৃত্ত করুক।
11. সে মন্দ থেকে ফিরে আসুক ও সদাচরণ করুক,শান্তির চেষ্টা করুক ও এর জন্য কঠোরভাবে চেষ্টা করুক।
12. কেননা ধার্মিকদের প্রতি প্রভুর দৃষ্টি আছে;তাদের বিনতির প্রতি তাঁর কান আছে;কিন্তু প্রভুর মুখ দুরাচারদের প্রতিকূল।”
13. আর যদি তোমরা উত্তম কাজের পক্ষে উদ্যোগী হও, তবে কে তোমাদের অনিষ্ট করবে?
14. কিন্তু যদিও ধার্মিকতার জন্য দুঃখভোগ কর, তবু তোমরা ধন্য। আর তোমরা ওদের ভয়ে ভীত এবং অস্থির হয়ো না,
15. বরং অন্তরের মধ্যে মসীহ্কে প্রভু হিসেবে স্থান দাও। যে কেউ তোমাদের অন্তরস্থ প্রত্যাশার কারণ জিজ্ঞাসা করে, তাকে উত্তর দিতে সব সময় প্রস্তুত থাক। কিন্তু নম্রতা ও ভয় সহকারে উত্তর দিও, সৎ বিবেক রক্ষা করো,
16. যেন যারা তোমাদের মসীহেতে সদাচরণের দুর্নাম করে, তারা তোমাদের অপবাদ করে বলে লজ্জা পায়।
17. কারণ মন্দ কাজের জন্য দুঃখভোগ করার চেয়ে বরং— আল্লাহ্র যদি এমন ইচ্ছা হয়— উত্তম কাজের জন্য দুঃখভোগ করা আরও ভাল।
18. কারণ মসীহ্ও একবার গুনাহের জন্য দুঃখভোগ করেছিলেন— সেই ধার্মিক ব্যক্তি অধার্মিকদের জন্য— যেন আমাদের আল্লাহ্র কাছ নিয়ে যান। তিনি মাংসে হত, কিন্তু রূহে জীবিত হলেন।
19. আবার রূহে গমন করে সেই বন্দী রূহ্দের কাছে ঘোষণা করলেন,