15. কিন্তু যিনি তোমাদেরকে আহ্বান করেছেন, সেই পবিত্রতমের মত নিজেদের সমস্ত আচার ব্যবহারে পবিত্র হও;
16. কেননা লেখা আছে, “তোমরা পবিত্র হবে, কারণ আমি পবিত্র”।
17. আর যিনি পক্ষপাতিত্ব না করে প্রত্যেক ব্যক্তির কাজ অনুযায়ী বিচার করেন, তাঁকে যদি পিতা বলে ডাক, তবে সভয়ে নিজ নিজ প্রবাসকাল যাপন কর।
18. তোমরা তো জান, তোমাদের পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে পাওয়া কোন অলীক আচার ব্যবহার থেকে সোনা ও রূপার মত কোন ক্ষয়শীল বস্তু দ্বারা মুক্ত হও নি,
19. কিন্তু নিখুঁত ও নিষ্কলঙ্ক মেষশাবক সেই মসীহের বহুমূল্য রক্ত দ্বারা মুক্ত হয়েছ।
20. তিনি দুনিয়া সৃষ্টির আগেই এর জন্য নির্দিষ্ট হয়েছিলেন, কিন্তু এই শেষকালে তিনি তোমাদের জন্য প্রকাশিত হলেন;
21. তোমরা তাঁরই দ্বারা সেই আল্লাহ্র উপরে ঈমান এনেছ, যিনি তাঁকে মৃতদের মধ্য থেকে জীবিত করে তুলেছেন ও গৌরব দান করেছেন; এভাবে তোমাদের ঈমান ও প্রত্যাশা আল্লাহ্র প্রতি রয়েছে।
22. এখন, তোমরা সত্যের প্রতি বাধ্য হয়ে নিজ নিজ প্রাণকে বিশুদ্ধ করেছ, যেন ভাইদের প্রতি তোমাদের মহব্বত অকপট হয় এবং তোমরা অন্তঃকরণে পরষ্পরকে একাগ্রভাবে মহব্বত কর;
23. কারণ তোমরা ক্ষয়শীল বীর্য থেকে নয়, কিন্তু অক্ষয় বীর্য থেকে আল্লাহ্র জীবন্ত ও চিরস্থায়ী কালাম দ্বারা নতুন জন্ম পেয়েছ।
24. কেননা“মানুষ মাত্র ঘাসের মতও তার সমস্ত সৌন্দর্য ফুলের মত;ঘাস শুকিয়ে গেল এবং ফুল ঝরে পড়লো,
25. কিন্তু প্রভুর কালাম চিরকাল থাকে।”আর এই সেই সুসমাচারের কালাম, যা তোমাদের কাছে তবলিগ করা হয়েছে।