7. এ সব বিষয়ে হুকুম কর, যেন তারা অনিন্দনীয় হয়।
8. কিন্তু কেউ যদি নিজের সম্পর্কীয় লোকদের বিশেষত নিজের আত্মীয়-পরিজনের দেখাশোনা না করে, তা হলে সে ঈমান অস্বীকার করেছে এবং অ-ঈমানদারদের চেয়ে অধম হয়েছে।
9. বিধবা বলে কেবল তাকেই গণনা করা হোক, যার বয়স ষাট বছরের নিচে নয় ও যার একমাত্র স্বামী ছিল,
10. এবং যার পক্ষে নানা সৎকর্মের প্রমাণ পাওয়া যায়; অর্থাৎ যদি সে সন্তানদের লালন-পালন করে থাকে, যদি মেহমানদের সেবা করে থাকে, যদি পবিত্র লোকদের পা ধুয়ে থাকে, যদি কষ্ট-পাওয়া লোকদের উপকার করে থাকে, যদি সমস্ত সৎকর্মের অনুসরণ করে থাকে।
11. কিন্তু যুবতী বিধবাদেরকে বিধবার তালিকায় গণনা করো না, কেননা তারা ইন্দ্রিয়তাড়িত হয়ে মসীহের বিরুদ্ধচারী হলে তারা বিয়ে করতে চায়;
12. এতে তারা প্রথম ঈমান অগ্রাহ্য করেছে বলে নিজেদের উপর শাস্তি ডেকে আনে।
13. এছাড়া, তারা বাড়িতে বাড়িতে ঘুরে বেড়িয়ে অলস হতে শেখে; কেবল অলসও নয়, বরং বাচাল ও অনধিকার চর্চাকারিণী হতে ও অনুচিত কথা বলতে শিখে।
14. অতএব আমার ইচ্ছা যেন এই যুবতী বিধবারা বিয়ে করে, সন্তান প্রসব করে, বাড়িতে কর্তৃত্ব করে, বিপক্ষকে নিন্দা করার কোন সুযোগ না দেয়।
15. কেননা ইতোপূর্বেও কেউ কেউ শয়তানের পিছনে গমন করে বিপথগামিনী হয়েছে।
16. যদি কোন ঈমানদার স্ত্রীলোকের পরিবারে কয়েকজন বিধবা থাকে তবে তিনিই তাদের দেখাশোনা করুন; মণ্ডলী ভারগ্রস্ত না হোক, যেন যারা প্রকৃত বিধবা, মণ্ডলী তাদের দেখাশোনা করতে পারে।
17. যে প্রাচীনেরা উত্তমরূপে শাসন করেন, বিশেষত যাঁরা কালাম তবলিগ ও শিক্ষা দান করার জন্য পরিশ্রম করেন, তাঁরা দ্বিগুণ সমাদরের যোগ্য বলে গণিত হোন।
18. কারণ পাক-কিতাবে বলে, “শস্য-মাড়াইকারী বলদের মুখে জাল্তি বেঁধো না;” আর কার্যকারী নিজের বেতনের যোগ্য।
19. দুই তিন জন সাক্ষী ছাড়া কোন প্রাচীনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গ্রাহ্য করো না।
20. যারা গুনাহ্ করে তাদেরকে সকলের সাক্ষাতে অনুযোগ কর; যেন অন্য সকলেও ভয় পায়।