8. কিন্তু পঞ্চাশত্তমী-ঈদ পর্যন্ত আমি ইফিষে থাকব;
9. কারণ আমার সম্মুখে একটি কার্যসাধক বৃহৎ খোলা দরজা রয়েছে এবং অনেকে এর বিপক্ষতাও করছে।
10. তীমথি যদি আসেন, তবে দেখো যেন তিনি তোমাদের কাছে নির্ভয়ে থাকেন, কেননা যেমন আমি করি, তেমনি তিনি প্রভুর কাজ করছেন; অতএব কেউ তাঁকে হেয়জ্ঞান না করুক।
11. কিন্তু তাঁকে শান্তিতে এগিয়ে দেবে, যেন তিনি আমার কাছে আসতে পারেন, কারণ আমি অপেক্ষা করছি যে, তিনি ভাইদের সঙ্গে আসবেন।
12. আর আপল্লো ভাইয়ের বিষয়ে বলছি; আমি তাঁকে অনেক ফরিয়াদ করেছিলাম, যেন তিনি ভাইদের সঙ্গে তোমাদের কাছে যান; কিন্তু এখন কোন ভাবেই যেতে তাঁর ইচ্ছা হল না, কিন্তু সুযোগ পেলেই যাবেন।
13. তোমরা জেগে থাক, ঈমানে দাঁড়িয়ে থাক, সাহসী হও ও বলবান হও।
14. তোমাদের সমস্ত কাজ মহব্বতে সম্পন্ন হোক।
15. আর হে ভাইয়েরা, তোমাদেরকে নিবেদন করছি; তোমরা স্তিফানের পরিজনকে জান, তাঁরা আখায়া দেশের প্রথম ঈমানদার এবং পবিত্র লোকদের পরিচর্যায় নিজেদের নিযুক্ত করেছেন;
16. তোমরাও এই প্রকার লোকদের এবং যত জন এই কাজে সাহায্য করেন ও পরিশ্রম করেন তাদের অধীনতা স্বীকার কর।
17. স্তিফান, ফর্তুনাত ও আখায়িকের আগমনে আমি আনন্দ করছি, কেননা তোমাদের অভাব তাঁরা পূর্ণ করেছেন;
18. কারণ তাঁরা আমার এবং তোমাদেরও রূহ্কে সজীব করেছেন। অতএব তোমরা এই প্রকার লোকদের চিনে মান্য করো।
19. এশিয়ার মণ্ডলী সকল তোমাদের সালাম জানাচ্ছে। আক্কিলা ও প্রিষ্কা এবং তাঁদের গৃহস্থিত মণ্ডলী তোমাদের প্রভুতে অনেক সালাম জানাচ্ছেন।
20. ভাইয়েরা সকলে তোমাদের সালাম জানাচ্ছেন। তোমরা পবিত্র চুম্বনে পরস্পর সালাম জানাও।
21. আমার শুভেচ্ছা আমি পৌল স্বহস্তে লিখলাম।