20. বরং অ-ইহুদীরা যা যা উৎসর্গ করে, তা বদ-রূহ্দের উদ্দেশে কোরবানী করে, আল্লাহ্র উদ্দেশে নয়; আর আমার এমন ইচ্ছা নয় যে, তোমরা বদ-রূহ্দের সহভাগী হও।
21. প্রভুর পানপাত্র ও বদ-রূহ্দের পানপাত্র, তোমরা এই উভয় পাত্রে পান করতে পার না; প্রভুর টেবিল ও বদ-রূহ্দের টেবিল, তোমরা এই উভয় টেবিলের অংশীদার হতে পার না।
22. অথবা আমরা কি প্রভুর ক্রোধ জন্মাচ্ছি? তাঁর থেকে কি আমরা বলবান?
23. সবই আইনসম্মত, কিন্তু সবই যে মঙ্গলজনক, তা নয়; সবই আইনসম্মত, কিন্তু সব কিছুই যে গেঁথে তোলে, তা নয়।
24. কেউই স্বার্থ চেষ্টা না করুক, বরং প্রত্যেকে পরের মঙ্গলের চেষ্টা করুক।
25. যে কোন দ্রব্য বাজারে বিক্রি হয়, বিবেকের কাছে কোন প্রশ্ন না করে তা ভোজন করো;
26. যেহেতু “দুনিয়া ও তার সমস্ত বস্তু প্রভুরই।”
27. অ-ঈমানদারদের মধ্যে কেউ যদি তোমাদের দাওয়াত করে, আর তোমরা যেতে ইচ্ছা কর, তবে বিবেকের কাছে কোনও প্রশ্ন না করে, যে কোন সামগ্রী তোমাদের সম্মুখে রাখা হয়, তা-ই ভোজন করো।
28. কিন্তু যদি কেউ তোমাদের বলে, এটা মূর্তির কাছে উৎসর্গ করা হয়েছে, তবে যে জানালো, তার জন্য এবং বিবেকের জন্য তা ভোজন করো না।
29. যে বিবেকের কথা আমি বললাম, তা তোমার নয়, কিন্তু সেই অন্য ব্যক্তির। কারণ আমার স্বাধীনতা কেন পরের বিবেকের দ্বারা বিচারিত হবে?
30. যদি আমি শুকরিয়া জানিয়ে ভোজন করি, তবে যার জন্যে আমি শুকরিয়া জানাই, তার জন্য কেন নিন্দিত হই?
31. অতএব তোমরা ভোজন, বা পান, বা যা কিছু কর, সকলই আল্লাহ্র গৌরবার্থে কর।
32. ইহুদী, বা গ্রীক, বা আল্লাহ্র মণ্ডলী, কারো বিঘ্ন জন্মাবে না;