13. এতে আমরা জানি যে, আমরা তাঁর মধ্যে থাকি এবং তিনি আমাদের অন্তরে থাকেন, কারণ তিনি তাঁর রূহ্ আমাদেরকে দান করেছেন।
14. আর আমরা দেখেছি ও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, পিতা পুত্রকে দুনিয়ার নাজাতদাতা করে প্রেরণ করেছেন।
15. যে কেউ স্বীকার করবে যে, ঈসা আল্লাহ্র পুত্র, আল্লাহ্ তার মধ্যে থাকেন এবং সেও আল্লাহ্র মধ্যে থাকে।
16. আর আল্লাহ্র যে মহব্বত আমাদের মধ্যে আছে, তা আমরা জানি ও বিশ্বাস করেছি। আল্লাহ্ মহব্বত; আর মহব্বতে যে থাকে, সে আল্লাহ্র মধ্যে থাকে এবং আল্লাহ্ তার মধ্যে থাকেন।
17. এতেই মহব্বত আমাদের মধ্যে সিদ্ধ হয়েছে, যেন বিচার-দিনে আমাদের সাহস লাভ হয়; কেননা তিনি যেমন আছেন, আমরাও এই দুনিয়াতে তেমনি আছি।
18. এই মহব্বতের মধ্যে ভয় নেই, বরং সিদ্ধ মহব্বত ভয়কে দূর করে দেয়, কেননা ভয়ের সঙ্গে শাস্তির চিন্তা যুক্ত থাকে, আর যে ভয় করে, সে মহব্বতে পূর্ণতা লাভ করে নি।
19. আমরা মহব্বত করি, কারণ তিনিই প্রথমে আমাদের মহব্বত করেছেন।
20. যদি কেউ বলে, আমি আল্লাহ্কে মহব্বত করি আর আপন ভাইকে ঘৃণা করে, সে মিথ্যাবাদী; কেননা যাকে দেখেছে, নিজের সেই ভাইকে যে মহব্বত না করে, সে যাঁকে দেখে নি, সেই আল্লাহ্কে মহব্বত করতে পারে না।
21. আর আমরা তাঁর কাছ থেকে এই হুকুম পেয়েছি যে, আল্লাহ্কে যে মহব্বত করে, সে আপন ভাইকেও মহব্বত করুক।