15. শিমিয়োনের পুত্র যিমূয়েল, যামীন, ওহদ, যাখীন, সোহর ও কেনানীয়া স্ত্রীর পুত্র শৌল; এরা শিমিয়োনের গোষ্ঠী।
16. খান্দাননামা অনুসারে লেবির পুত্রদের নাম গের্শোন, কহাৎ ও মরারি; লেবির বয়স এক শত সাঁইত্রিশ বছর হয়েছিল।
17. আর নিজ নিজ গোষ্ঠী অনুসারে গের্শোনের সন্তান লিব্নি ও শিমিয়ি।
18. কহাতের সন্তান ইমরান, যিষ্হর, হেবরন ও উষীয়েল; কহাতের বয়স এক শত তেত্রিশ বছর হয়েছিল;
19. মরারির সন্তান মহলি ও মূশি; এরা বংশ-তালিকা অনুসারে লেবির গোষ্ঠী।
20. ইমরান আপন ফুফু ইউখাবেজকে বিয়ে করলেন, আর ইনি তাঁর জন্য হারুনকে ও মূসাকে প্রসব করলেন। অম্রমের বয়স এক শত সাঁইত্রিশ বছর হয়েছিল।
21. যিষ্হরের সন্তান কারুন, নেফগ ও সিখ্রি।
22. উষীয়েলের সন্তান মীশায়েল, ইল্সাফন ও সিথ্রি।
23. হারুন অম্মীনাদবের কন্যা নহোশনের বোন ইলীশেবাকে বিয়ে করলেন, আর ইনি তাঁর জন্য নাদব, অবীহূ, ইলিয়াসর ও ঈথামরকে প্রসব করলেন।
24. আর কারুনের সন্তান অসীর, ইল্কানা অবীয়াসফ; এরা কারুনীয়দের গোষ্ঠী।
25. হারুনের পুত্র ইলিয়াসর পুটীয়েলের এক কন্যাকে বিয়ে করলে তিনি তাঁর জন্য পীনহসকে প্রসব করলেন, এঁরা লেবীয়দের গোষ্ঠী অনুসারে তাদের পিতৃকুলপতি ছিলেন।
26. এই যে হারুন ও মূসা, এঁদেরকেই মাবুদ বললেন, তোমরা বনি-ইসরাইলদেরকে সৈন্যশ্রেণীক্রমে মিসর দেশ থেকে বের কর।
27. এঁরাই বনি-ইসরাইলদেরকে মিসর থেকে বের করে আনবার জন্য মিসরের বাদশাহ্ ফেরাউনের সঙ্গে আলোচনা করলেন। এঁরা সেই মূসা ও হারুন।
28. আর মিসর দেশে যেদিন মাবুদ মূসার সঙ্গে আলাপ করেন,
29. সেদিন মাবুদ মূসাকে বললেন, আমিই মাবুদ, আমি তোমাকে যা যা বলি, তা সমস্তই তুমি মিসরের বাদশাহ্ ফেরাউনকে বল।