27. এবং তার উপরে সুগন্ধি ধূপ জ্বালালেন; যেমন মাবুদ মূসাকে হুকুম দিয়েছিলেন।
28. পরে তিনি শরীয়ত-তাঁবুর দ্বারে পর্দা টাঙ্গালেন।
29. আর তিনি জমায়েত-তাঁবুরূপ শরীয়ত-তাঁবুর দরজার কাছে পোড়ানো-কোরবানীর কোরবানগাহ্ রেখে তার উপরে পোড়ানো-কোরবানী ও শস্য-উৎসর্গ করলেন; যেমন মাবুদ মূসাকে হুকুম দিয়েছিলেন।
30. পরে তিনি জমায়েত-তাঁবু ও কোরবানগাহ্র মধ্যস্থানে ধোবার পাত্র রেখে তার মধ্যে ধোবার জন্য পানি দিলেন।
31. তা থেকে মূসা, হারুন ও তাঁর পুত্ররা নিজ নিজ হাত ও পা ধুতেন;
32. যখন তাঁরা জমায়েত-তাঁবুতে প্রবেশ করতেন, কিংবা কোরবানগাহ্র নিকটবর্তী হতেন, সেই সময় ধুতেন; যেমন মাবুদ মূসাকে হুকুম দিয়েছিলেন।
33. পরে তিনি শরীয়ত-তাঁবু ও কোরবানগাহ্র চারদিকে প্রাঙ্গণ প্রস্তুত করলেন এবং প্রাঙ্গণের দরজার পর্দা টাঙ্গালেন। এভাবে মূসা কাজ সমাপ্ত করলেন।
34. তখন মেঘ জমায়েত-তাঁবু আচ্ছাদন করলো এবং মাবুদের মহিমা শরীয়ত-তাঁবু পরিপূর্ণ করলো।
35. তাতে মূসা জমায়েত-তাঁবুতে প্রবেশ করতে পারলেন না, কারণ মেঘ তার উপরে অবস্থান করছিল এবং মাবুদের মহিমা শরীয়ত-তাঁবু পরিপূর্ণ করেছিল।
36. আর শরীয়ত-তাঁবুর উপর থেকে মেঘ নীত হলে বনি-ইসরাইল তাদের প্রত্যেক যাত্রায় অগ্রসর হত;
37. কিন্তু মেঘ যদি উপরে উঠে না যেত তবে যেদিন উপরে উঠে না যেত সেদিন পর্যন্ত তারা যাত্রা করতো না।
38. কেননা সমস্ত ইসরাইল-কুলের দৃষ্টি সীমায় তাদের সমস্ত যাত্রায় দিনের বেলা মাবুদের মেঘ এবং রাতের বেলা আগুন শরীয়ত-তাঁবুর উপরে অবস্থান করতো।