11. দ্বিতীয় মাসে চতুর্দশ দিনের সন্ধ্যাবেলা তারা তা পালন করবে; তারা খামিহীন রুটি ও তিক্ত শাকের সঙ্গে (ভেড়ার বাচ্চা) ভোজন করবে;
12. তারা সকাল পর্যন্ত তার কিছুই অবশিষ্ট রাখবে না ও তার কোন অস্থি ভাঙবে না; ঈদুল ফেসাখের সমস্ত নিয়ম অনুযায়ী তারা তা পালন করবে।
13. কিন্তু যে কেউ পাক-পবিত্র থাকে ও যাত্রা পথে না থাকে, সে যদি ঈদুল ফেসাখ পালন না করে, তবে সে নিজের লোকদের মধ্য থেকে উচ্ছিন্ন হবে; কারণ যথাসময়ে মাবুদের উদ্দেশে উপহার না আনাতে সে নিজের গুনাহ্ নিজে বহন করবে।
14. আর যদি কোন বিদেশী লোক তোমাদের মধ্যে বাস করে, আর মাবুদের উদ্দেশে ঈদুল ফেসাখ পালন করে; তবে সে ঈদুল ফেসাখের নিয়ম ও শাসন অনুসারে তা পালন করবে; বিদেশী বা দেশজাত উভয়েরই জন্য তোমাদের একই নিয়ম হবে।
15. আর যেদিন শরীয়ত-তাঁবু স্থাপিত হল, সেদিন মেঘ এসে শরীয়ত-তাঁবু অর্থাৎ সাক্ষ্য-তাঁবু আচ্ছাদন করলো এবং সন্ধ্যাবেলা সেটি শরীয়ত-তাঁবুর উপরে আগুনের আকার হয়ে রইলো এবং তা সকাল পর্যন্ত থাকলো।
16. প্রতিদিন এরকম হত; মেঘ তা আচ্ছাদন করতো, আর রাতে আগুনের আকার দেখা যেত।
17. আর যে সময়ে তাঁবুর উপর থেকে মেঘ উপরে উঠে যেত তখন বনি-ইসরাইল যাত্রা করতো এবং মেঘ যে স্থানে অবস্থান গ্রহণ করতো বনি-ইসরাইল সেই স্থানে শিবির স্থাপন করতো।
18. মাবুদের হুকুম অনুসারে বনি-ইসরাইল যাত্রা করতো, তাঁর হুকুম অনুসারেই শিবির স্থাপন করতো। মেঘ যতদিন শরীয়ত-তাঁবুর উপরে অবস্থান নিতো, ততদিন তারা শিবিরে থাকতো।