24. পরে সেই বদদোয়ার তিক্ত পানি ঐ স্ত্রীকে পান করাবে; তাতে সেই বদদোয়ার পানি তিক্তরূপে তার মধ্যে প্রবেশ করবে।
25. আর ইমাম ঐ স্ত্রীর হাত থেকে সেই অন্তর্জ্বালার শস্য-উৎসর্গ নেবে এবং সেই খাবার উপহার মাবুদের সম্মুখে দুলিয়ে কোরবানগাহ্র উপরে উপস্থিত করবে।
26. ইমাম তা স্মরণ করার জন্য সেই শস্য-উৎসর্গের এক মুষ্টি নিয়ে কোরবানগাহ্র উপরে পুড়িয়ে ফেলবে, তারপর ঐ স্ত্রীকে সেই পানি পান করাবে।
27. আর সেই স্ত্রীকে পানি পান করালে সে যদি তার স্বামীর বিরুদ্ধে বিশ্বাস ভঙ্গ করে করে নাপাক হয়ে থাকে, তবে সেই বদদোয়াযুক্ত পানি তার মধ্যে তিক্তরূপে প্রবেশ করবে এবং তার উদর ফুলে উঠবে ও স্ত্রী-অঙ্গ অকেজো হয়ে পড়বে; এভাবে সেই স্ত্রী তার স্বজাতির মধ্যে বদদোয়ার পাত্রী হবে।
28. আর যদি সেই স্ত্রী নাপাক না হয়ে পাক থাকে, তবে সে মুক্ত হবে ও গর্ভধারণ করবে।
29. এটি অন্তর্জ্বালা বিষয়ক ব্যবস্থা; স্ত্রীলোক স্বামীর অধীন হয়েও বিপথে গিয়ে নাপাক হলে,
30. কিংবা স্বামী বিদ্বেষপূর্ণ রূহের আবেশে তার স্ত্রীর প্রতি বিদ্বেষ পরায়ণ হলে সে সেই স্ত্রীকে মাবুদের সম্মুখে উপস্থিত করবে এবং ইমাম সেই বিষয়ে এ সব ব্যবস্থা পালন করবে।
31. তাতে স্বামী অপরাধ থেকে মুক্ত হবে এবং সেই স্ত্রী তার অপরাধ বহন করবে।