10. যে পবিত্র বস্তু যার দ্বারা নিবেদিত হয়, তা তারই হবে; কোন ব্যক্তি যে কোন বস্তু ইমামকে দেয়, তা তার হবে।
11. আর মাবুদ মূসাকে বললেন,
12. তুমি বনি-ইসরাইলকে বল, কোন ব্যক্তির স্ত্রী যদি বিপথগামিনী হয়ে তার বিরুদ্ধে সত্য লঙ্ঘন করে,
13. সে যদি স্বামীর দৃষ্টির অগোচরে কোন পুরুষের সঙ্গে জেনা করে গোপনে নাপাক হয় ও তার বিপক্ষে কোন সাক্ষী না থাকে ও সে ধরা না পড়ে;
14. এবং স্ত্রী নাপাক হলে স্বামী যদি অন্তর্জ্বালাজনক রূহের আবেশে তার প্রতি ক্রুদ্ধ হয়; অথবা স্ত্রী নাপাক না হলেও যদি সে বিদ্বেষ রূহের আবেশে তার প্রতি ক্রুদ্ধ হয়;
15. তবে সেই স্বামী তার স্ত্রীকে ইমামের কাছে আনবে এবং তার জন্য তার উপহার, অর্থাৎ এক ঐফার দশ ভাগের এক ভাগ যবের সুজি আনবে, কিন্তু তার উপরে তেল ঢালবে না ও কুন্দুরু দেবে না; কেননা তা অন্তর্জ্বালার শস্য-উৎসর্গ, স্মরণ করার শস্য-উৎসর্গ, যা দ্বারা অপরাধ স্মরণ হয়।
16. পরে ইমাম সেই স্ত্রীকে নিয়ে মাবুদের সম্মুখে উপস্থিত করবে।
17. আর ইমাম মাটির পাত্রে পবিত্র পানি রেখে শরীয়ত-তাঁবুর মেঝের কিঞ্চিৎ ধূলি নিয়ে সেই পানিতে দেবে।
18. পরে ইমাম ঐ স্ত্রীকে মাবুদের সম্মুখে উপস্থিত করবে ও তার মাথার চুল খুলে দিয়ে ঐ স্মরণ করার শস্য-উৎসর্গ, অর্থাৎ অন্তর্জ্বালার শস্য-উৎসর্গ, তার হাতে দেবে এবং ইমামের হাতে বদদোয়াজনক তিক্ত পানি থাকবে।