18. তোমরা লেবীয়দের মধ্য থেকে কহাতীয় গোষ্ঠীগুলোর বংশকে উচ্ছেদ করো না।
19. কিন্তু যখন তারা অতি পবিত্র বস্তুর কাছে যায়, তখন তারা যেন বেঁচে থাকে, মারা না পড়ে, সেজন্য তোমরা তাদের প্রতি এরকম করো; হারুন ও তার পুত্ররা ভিতরে গিয়ে ওদের প্রত্যেকজনকে নিজ নিজ সেবাকর্মে ও ভার বহনে নিযুক্ত করবে।
20. কিন্তু ওরা এক নিমিষের জন্যও পবিত্র বস্তু দেখতে ভিতরে যাবে না, গেলে মারা পড়বে।
21. আর মাবুদ মূসাকে বললেন,
22. তুমি গের্শোনীয়দের পিতৃকুল ও গোষ্ঠী অনুসারে তাদের সংখ্যা গ্রহণ কর।
23. ত্রিশ বছর বয়স্ক থেকে পঞ্চাশ বছর বয়স্ক পর্যন্ত যারা জমায়েত-তাঁবুতে সেবাকর্ম করার জন্য শ্রেণীভুক্ত হয়, তাদের গণনা কর।
24. সেবাকর্ম ও ভার বহনের মধ্যে গের্শোনীয় গোষ্ঠীগুলোর সেবাকর্ম এরকম:
25. তারা শরীয়ত-তাঁবুর সমস্ত পর্দা এবং জমায়েত-তাঁবু, তাঁবুর আবরণ, তার উপরিস্থ শুশুকের চামড়ার ছাদ,
26. জমায়েত-তাঁবুর দ্বারের আচ্ছাদনের কাপড়; প্রাঙ্গণের সমস্ত পর্দা এবং শরীয়ত-তাঁবুর ও কোরবানগাহ্র চারপাশের প্রাঙ্গণের দ্বারের আচ্ছাদনের কাপড়; তার দড়ি ও সেবাকর্মের সমস্ত দ্রব্য বহন করবে; আর এই সম্পর্কে আরও যা কিছু করার প্রয়োজন হয় তাও করবে।
27. হারুনের ও তার পুত্রদের হুকুম অনুসারে গের্শোনীয়রা নিজ নিজ ভার বহন ও সেবাকর্ম সম্পর্কিত সমস্ত কাজ করবে; তোমরা তাদের সমস্ত ভার বহনে তাদের নিযুক্ত করবে।
28. জমায়েত-তাঁবুতে এ-ই গের্শোনীয়দের গোষ্ঠীগুলোর সেবাকর্ম এবং তাদের কর্তব্য-কাজ ইমাম হারুনের পুত্র ঈথামরের হাতে থাকবে।
29. আর তুমি মরারিয়দের গোষ্ঠী ও পিতৃকুল অনুসারে তাদেরকে গণনা কর।
30. ত্রিশ বছর বয়স্ক থেকে পঞ্চাশ বছর বয়স্ক পর্যন্ত যারা জমায়েত-তাঁবুতে সেবাকর্ম করার জন্য শ্রেণীভুক্ত হয়, তাদেরকে গণনা কর।
31. আর জমায়েত-তাঁবুতে তাদের সমস্ত সেবাকর্ম সম্পর্কিত এই ভার তাদের বহন করতে হবে; শরীয়ত-তাঁবুর সমস্ত তক্তা, সেই সবের অর্গল, স্তম্ভ ও চুঙ্গি এবং
32. প্রাঙ্গণের চারপাশের সমস্ত স্তম্ভ, সেই সবের চুঙ্গি, গোঁজ, দড়ি ও তৎসম্বন্ধীয় সমস্ত দ্রব্য ও কাজ। তোমরা নামে নামে তাদের বহনীয় ভারের সমস্ত দ্রব্য গণনা করবে।
33. জমায়েত-তাঁবুতে এই মরারি সন্তানদের গোষ্ঠীগুলোর সমস্ত সেবাকর্ম সম্পর্কিত কাজ; এটি ইমাম হারুনের পুত্র ঈথামরের হাতে থাকবে।
34. পরে মূসা, হারুন ও মণ্ডলীর নেতৃবর্গ, কহাতীয় সন্তানদের গোষ্ঠী