7. আর তোমাদের উত্তর সীমা এরকম; তোমরা মহাসমুদ্র থেকে তোমাদের জন্য হোর পর্বত লক্ষ্য করবে।
8. হোর পর্বত থেকে হমাতের প্রবেশস্থান লক্ষ্য করবে। সেখান থেকে সেই সীমা সদাদ পর্যন্ত বিস্তৃত হবে।
9. আর সেই সীমা সিফ্রোণ পর্যন্ত যাবে ও হৎসর-ঐনন পর্যন্ত বিস্তৃত হবে; এ-ই তোমাদের উত্তর সীমা হবে।
10. পূর্ব সীমার জন্য তোমরা হৎসর-ঐনন থেকে শফাম লক্ষ্য করবে।
11. পরে সেই সীমা শফাম থেকে ঐনের পূর্ব দিক হয়ে রিব্লা পর্যন্ত নেমে যাবে; সে সীমা নেমে পূর্ব দিকে কিন্নেরৎ হ্রদের তট পর্যন্ত যাবে।
12. পরে সে সীমা জর্ডান দিয়ে যাবে এবং লবণ-সমুদ্র পর্যন্ত বিস্তৃত হবে; চারদিকের সীমা অনুসারে এটা তোমাদের দেশ হবে।
13. আর মূসা বনি-ইসরাইলকে এই হুকুম করলেন, যে দেশ তোমরা গুলিবাঁট দ্বারা অধিকার করবে, মাবুদ সাড়ে নয় বংশকে যে দেশ দিতে হুকুম করেছেন, এটা সেই দেশ।
14. কেননা নিজ নিজ পিতৃকুল অনুসারে রূবেণ-বংশের লোকদের বংশ, নিজ নিজ পিতৃকুল অনুসারে গাদ-বংশের লোকদের বংশ তার অধিকার পেয়েছে ও মানশার অর্ধেক বংশও পেয়েছে।
15. জেরিকোর নিকটস্থ জর্ডানের পূর্বপারে সূর্যোদয়ের দিকে সেই আড়াই বংশ নিজ নিজ অধিকার লাভ করেছে।
16. পরে মাবুদ মূসাকে বললেন,
17. যারা তোমাদের অধিকারের জন্য দেশ ভাগ করে দেবে তাদের নাম হচ্ছে: ইমাম ইলিয়াসর ও নূনের পুত্র ইউসা।