31. পরে গাদ-বংশের লোকেরা ও রূবেণ-বংশের লোকেরা জবাবে বললো, মাবুদ আপনার এই গোলামদেরকে যা বলেছেন, তা-ই আমরা করবো।
32. আমরা সশস্ত্র হয়ে মাবুদের সম্মুখে পার হয়ে কেনান দেশে যাব; আর জর্ডানের পূর্ব পারে আমাদের অধিকারে আমাদের স্বত্বাধিকার স্থায়ী হল।
33. পরে মূসা তাদের, অর্থাৎ গাদ-বংশের লোকেরা, রূবেণ-বংশের লোকেরা ও ইউসুফের পুত্র মানশার অর্ধেক বংশকে আমোরীয়দের বাদশাহ্ সীহোনের রাজ্য ও বাশনের বাদশাহ্ উজের রাজ্য, সেই দেশ, পরিসীমাসুদ্ধ সেখানকার সমস্ত নগর অর্থাৎ দেশের চারদিকের নগরগুলো দিলেন।
34. আর গাদ-বংশের লোকেরা দীবোন,
35. অটারোৎ, অরোয়ের এবং
36. অট্রোৎ-শোফন, যাসের, যগ্বিহ এবং বৈৎ-নিম্রা, বৈৎ-হারণ, এসব প্রাচীরবেষ্টিত নগর ও মেষবাথান নির্মাণ করলো।
37. আর রূবেণ-বংশের লোকেরা হিষ্বোন, ইলিয়ালী ও কিরিয়াথয়িম,
38. এবং নবো ও বাল্-মিয়োন এবং সিব্মা, এই সব নগর নির্মাণ করে তাদের নির্মিত নগরগুলোর নাম নতুন করে রাখল।
39. আর মানশার পুত্র মাখীরের সন্তানরা গিলিয়দে গিয়ে তা হস্তগত করে সেই স্থানে বসবাসকারী ইমোরীয়দেরকে অধিকারচ্যুত করলো।
40. আর মূসা মানশার পুত্র মাখীরকে গিলিয়দ দিলেন এবং সে সেখানে বাস করলো।
41. আর মানশার সন্তান যায়ীর গিয়ে সেখানকার গ্রামগুলো অধিকার করলো এবং তাদের নাম হব্বোৎ-যায়ীর [যায়ীরের গ্রামগুলো] রাখল।
42. আর নোবহ গিয়ে কনাৎ ও তার গ্রামগুলো অধিকার করলো এবং তার নাম অনুসারে নাম রাখল নোবহ।