40. আর মানুষ ছিল ষোল হাজার, তাদের মধ্যে মাবুদের কর হল বত্রিশ জন।
41. মাবুদ মূসাকে যেমন হুকুম করলেন, সেই অনুসারে মূসা সেই কর অর্থাৎ মাবুদের উত্তোলনীয় উপহার ইমাম ইলিয়াসরকে দিলেন।
42. আর মূসা যে অর্ধেক ভাগ যোদ্ধাদের কাছ থেকে নিয়ে বনি-ইসরাইলকে দিয়েছিলেন,
43. মণ্ডলীর সেই অর্ধেক ভাগে তিন লক্ষ সাঁইত্রিশ হাজার পাঁচ শত ভেড়া,
44. ছত্রিশ হাজার গরু,
45. ত্রিশ হাজার পাঁচ শত গাধা,
46. ও ষোল হাজার মানুষ ছিল।
47. পরে মূসা বনি-ইসরাইলদের সেই অর্ধেক ভাগ থেকে মানুষ ও পশুর মধ্যে প্রতি পঞ্চাশটি প্রাণী থেকে একটি প্রাণী নিয়ে মাবুদের শরীয়ত-তাঁবুর প্রতি কর্তব্য পালনকারী লেবীয়দেরকে দিলেন, যেমন মাবুদ মূসাকে হুকুম করলেন।
48. পরে হাজার সৈন্যের উপরে কর্তৃত্বকারী সহস্রপতি ও শতপতিরা মূসার কাছে আসলেন;
49. তাঁরা মূসাকে বললেন, আপনার এই গোলামেরা আমাদের অধীন যোদ্ধাদের সংখ্যা গণনা করেছে, আমাদের মধ্যে এক জনও কমে নি।
50. আমরা প্রত্যেক জন সোনার অলংকার, নূপুর, বলয়, আংটি, কুণ্ডল ও হার, এই যেসব পেয়েছি, তা থেকে মাবুদের সম্মুখে আমাদের প্রাণের জন্য কাফ্ফারা করতে মাবুদের উদ্দেশে উপহার এনেছি।
51. তখন মূসা ও ইমাম ইলিয়াসর তাঁদের কাছ থেকে সেই সোনা, কারুকাজ করা গহনা নিলেন।
52. আর মাবুদের উদ্দেশে নিবেদিত সহস্রপতি ও শতপতিদের উত্তোলনীয় উপহারের সমস্ত সোনা ষোল হাজার সাত শত পঞ্চাশ শেকল পরিমিত হল।
53. যোদ্ধারা প্রত্যেকেই নিজের জন্য লুণ্ঠিত দ্রব্য গ্রহণ করেছিল।
54. পরে মূসা ও ইমাম ইলিয়াসর সহস্রপতি ও শতপতিদের কাছ থেকে সেই সোনা গ্রহণ করলেন এবং মাবুদের সম্মুখে বনি-ইসরাইলদের স্মরণ করার চিহ্ন হিসেবে তা জমায়েত-তাঁবুতে আনলেন।