22. এক মাস ও তার চেয়েও বেশি বয়স্ক সমস্ত পুরুষকে গণনা করলে এদের গণনা-করা লোক সংখ্যায় সাত হাজার পাঁচ শত জন হল।
23. গের্শোনীয়দের গোষ্ঠীগুলো পশ্চিম দিকে শরীয়ত-তাঁবুর পশ্চাদ্ভাগে শিবির স্থাপন করতো।
24. লায়েলের পুত্র ইলীয়াসফ গের্শোনীয়দের পিতৃকুলের নেতা ছিলেন।
25. জমায়েত-তাঁবুর এ সব গের্শোনের সন্তানদের দায়িত্বের মধ্যে রইল— শরীয়ত-তাঁবু, তাঁবু, তাঁবুর আবরণ,
26. জমায়েত-তাঁবুর দ্বারের পর্দা, প্রাঙ্গণের পর্দা, শরীয়ত-তাঁবুর ও কোরবানগাহের চারদিকের প্রাঙ্গণ-দ্বারের পর্দা এবং সমস্ত সেবাকাজের জন্য দড়ি।
27. কহাৎ থেকে অম্রামীয় গোষ্ঠী, যিষ্হরীয় গোষ্ঠী, হেবরনীয় গোষ্ঠী ও উষীয়েলীয় গোষ্ঠী উৎপন্ন হল; এরা কহাতীয়দের গোষ্ঠী।
28. এক মাস ও তার চেয়েও বেশি বয়স্ক সমস্ত পুরুষের সংখ্যা অনুসারে এরা আট হাজার ছয় শত জন, এরা পবিত্র স্থানের রক্ষক।
29. কহাতীয়দের সমস্ত গোষ্ঠী দক্ষিণ দিকে শরীয়ত-তাঁবুর পাশে সন্নিবেশিত হত।
30. আর উষীয়েলের পুত্র ইলীষাফণ কহাতীয় গোষ্ঠীগুলোর পিতৃকুলের নেতা ছিলেন।
31. আর এসব তাদের দায়িত্বের মধ্যে রইল— সিন্দুক, টেবিল, প্রদীপ-আসন, দু’টি কোরবানগাহ্, পবিত্র স্থানের পরিচর্যার সমস্ত পাত্র, পর্দা ও তৎসম্বন্ধীয় সমস্ত সেবাকর্ম।
32. ইমাম হারুনের পুত্র ইলিয়াসর লেবীয়দের নেতৃবর্গের নেতা হয়ে পবিত্র স্থানের প্রতি কর্তব্য পালনকারীদের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।
33. মরারি থেকে মহলীয় গোষ্ঠী ও মূশীয় গোষ্ঠী উৎপন্ন হল; এরা মরারীয়দের গোষ্ঠী।
34. এক মাস ও তার চেয়েও বেশি বয়সের সমস্ত পুরুষ গণনা করলে তাদের সংখ্যা হল ছয় হাজার দুই শত।
35. আর অবীহয়িলের পুত্র সূরীয়েল মরারি-গোষ্ঠীগুলোর পিতৃ-কুলের নেতা ছিলেন; তারা শরীয়ত-তাঁবুর উত্তর দিকে সমবেত হত।
36. আর মরারীয়রা শরীয়ত-তাঁবুর তক্তা, অর্গল, স্তম্ভ, চুঙ্গি ও তার সমস্ত দ্রব্য এবং তৎসম্বন্ধীয় সমস্ত সেবাকর্ম,
37. আর প্রাঙ্গণের চারপাশের স্তম্ভগুলো ও তাদের চুঙ্গি, গোঁজ ও দড়ি এগুলো রক্ষা করবার কাজে নিযুক্ত হল।