7. আর তার একটি ভেড়ার বাচ্চার জন্য এক হিনের চার ভাগের এক ভাগ পেয় উৎসর্গ হবে; তুমি পবিত্র স্থানে মাবুদের উদ্দেশে মদিরার পেয় উৎসর্গ ঢেলে দেবে।
8. আর একটি ভেড়ার বাচ্চা সন্ধ্যাবেলা কোরবানী করবে; সকাল বেলার শস্য-উৎসর্গের ও পেয় উৎসর্গের মত তাও মাবুদের উদ্দেশে খোশবুযুক্ত অগ্নিকৃত উপহার বলে উৎসর্গ করবে।
9. আর বিশ্রামবারে এক বছর বয়সের নিখুঁত দু’টি ভেড়ার বাচ্চা ও তেল মিশানো (এক ঐফার) বিশ ভাগের এক ভাগ সুজির শস্য-উৎসর্গ ও তৎসম্বন্ধীয় পেয় উৎসর্গ নিবেদন করবে।
10. প্রতিদিনের পোড়ানো-কোরবানী ও তৎসংক্রান্ত পেয় উৎসর্গ ভিন্ন এটাই হচ্ছে প্রতি বিশ্রামবারের পোড়ানো-কোরবানী।
11. আর প্রতি মাসের সূচনায় তোমরা মাবুদের উদ্দেশে পোড়ানো-কোরবানীর জন্য নিখুঁত দু’টি ষাঁড়, একটি ভেড়া ও এক বছরের সাতটি ভেড়ার বাচ্চা কোরবানী করবে।
12. এক একটি বাছুরের জন্য তিন দশমাংশ তেল মিশানো সুজির শস্য-উৎসর্গ এবং সেই ভেড়ার জন্য বিশ ভাগের এক ভাগ তেল মিশানো সুজির ভক্ষ-নৈবেদ্য;
13. এবং এক একটি ভেড়ার বাচ্চার জন্য দশ ভাগের এক ভাগ তেল মিশানো সুজির শস্য-উৎসর্গ হবে; তাতে সেই পোড়ানো-কোরবানী মাবুদের উদ্দেশে খোশবুযুক্ত অগ্নিকৃত উপহার হবে।
14. এক একটি বাছুরটির জন্য এক হিনের অর্ধেক ও সেই ভেড়ার জন্য এক হিনের তিন ভাগের এক ভাগ ও এক একটি ভেড়ার বাচ্চার জন্য এক হিনের চার ভাগের এক ভাগ আঙ্গুর-রস তার পেয় উৎসর্গ হবে। এই কোরবানী সারা বছর ধরে করার জন্য প্রতি মাসের মাসিক পোড়ানো-কোরবানী।
15. আর গুনাহ্-কোরবানীর জন্য মাবুদের উদ্দেশে একটি ছাগল; প্রতিদিনের পোড়ানো-কোরবানী ও তার পেয় উৎসর্গ ভিন্ন এই কোরবানী করতে হবে।
16. আর প্রথম মাসের চতুর্দশ দিনে মাবুদের ঈদুল ফেসাখ।
17. এই মাসের পঞ্চদশ দিনে উৎসব হবে; সাতদিন খামিহীন রুটি ভোজন করতে হবে।
18. প্রথম দিনে পবিত্র মিলন-মাহ্ফিল হবে; তোমরা কোন পরিশ্রমের কাজ করবে না।
19. কিন্তু মাবুদের উদ্দেশে অগ্নিকৃত উপহার বলে পোড়ানো-কোরবানীর জন্য দু’টি ষাঁড়, একটি ভেড়া ও এক বছর বয়সের সাতটি ভেড়ার বাচ্চা কোরবানী করবে, তোমাদের জন্য সেগুলো নিখুঁত হওয়া চাই;
20. এবং এক একটি বাছুরের জন্য তিন দশমাংশ ও সেই ভেড়ার জন্য বিশ ভাগের এক ভাগ,
21. এবং সাতটি ভেড়ার বাচ্চার মধ্যে এক একটি বাচ্চার জন্য দশ ভাগের এক ভাগ তেল মিশানো সুজির শস্য-উৎসর্গ,
22. এবং তোমাদের জন্য কাফ্ফারা করতে গুনাহ্-কোরবানী হিসেবে একটি ছাগল,