52. পরে মাবুদ মূসাকে বললেন,
53. নাম ও সংখ্যা অনুসারে তাদের অধিকারের জন্য এদের মধ্যে দেশ বিভক্ত হবে।
54. যার লোক বেশি তুমি তাকে বেশি ও যার লোক অল্প, তাকে অল্প অধিকার দেবে, যার যত গণনা-করা লোক, তাকে তত অধিকার দেওয়া যাবে।
55. তবুও দেশ গুলিবাঁট দ্বারা বিভক্ত হবে; তারা নিজ নিজ পিতৃবংশের নাম অনুসারে অধিকার পাবে।
56. অধিকার বেশি অথবা অল্প তা গুলিবাঁট দ্বারাই বিভক্ত হবে।
57. নিজ নিজ গোষ্ঠী অনুসারে লেবীয়দের মধ্যে এসব লোককে গণনা করা হল; গের্শোন থেকে গের্শোনীয় গোষ্ঠী, কহাৎ থেকে কহাতীয় গোষ্ঠী, মরারি থেকে মরারীয় গোষ্ঠী।
58. লেবীয় গোষ্ঠী এসব— লিব্নীয় গোষ্ঠী, হেবরনীয় গোষ্ঠী, মহলীয় গোষ্ঠী, মূশীয় গোষ্ঠী, কারুনীয় গোষ্ঠী।
59. ঐ কহাতের পুত্র অম্রাম। ইমরানের স্ত্রীর নাম ইউখাবেজ, তিনি লেবির কন্যা, মিসরে লেবির ঔরসে তাঁর জন্ম হয়। তিনি ইমরানের জন্য হারুন, মূসা ও তাঁদের বোন মরিয়মকে প্রসব করেছিলেন।
60. হারুন থেকে নাদব ও অবীহূ এবং ইলিয়াসর ও ঈথামর জন্মগ্রহণ করেছিল।
61. কিন্তু মাবুদের সম্মুখে নাপাক আগুন নিবেদন করাতে নাদব ও অবীহূ মারা পড়েছিল।
62. তাদের মধ্যে এক মাস ও তার চেয়েও বেশি বয়স্ক পুরুষ গণনা করা হলে তেইশ হাজার জন হল; বনি-ইসরাইলদের মধ্যে তাদেরকে কোন অধিকার না দেওয়াতে বনি-ইসরাইলদের মধ্যে তাদের গণনা করা হয় নি।
63. এসব লোককে মূসা ও ইমাম ইলিয়াসর গণনা করলেন। তাঁরা জেরিকোর নিকটস্থ জর্ডান-সমীপে মোয়াবের উপত্যকাতে বনি-ইসরাইলকে গণনা করলেন।