7. পরে ইমাম তার পোশাক ধুয়ে নেবে ও শরীর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবে; পরে শিবিরে প্রবেশ করতে পারবে; তবুও ইমাম সন্ধ্যা পর্যন্ত নাপাক থাকবে।
8. আর যে ব্যক্তি সেই গাভী পুড়িয়ে দেবে, সেও তার কাপড় ধুয়ে ফেলবে, শরীর ধুয়ে নেবে এবং সন্ধ্যা পর্যন্ত নাপাক থাকবে।
9. পরে কোন পাক-পবিত্র ব্যক্তি ঐ গাভীর ভস্ম সংগ্রহ করে শিবিরের বাইরে কোন পাক-পবিত্র স্থানে রাখবে; তা বনি-ইসরাইলদের মণ্ডলীর পাক-পবিত্রকরণ পানির জন্য রাখা যাবে; এটি গুনাহ্-কোরবানী।
10. আর যে ব্যক্তি ঐ গাভীর ভস্ম সংগ্রহ করবে, সে নিজের কাপড় ধুয়ে ফেলবে এবং সন্ধ্যা পর্যন্ত নাপাক থাকবে, এটি বনি-ইসরাইল এবং তাদের মধ্যে প্রবাসী বিদেশীর পালনীয় চিরস্থায়ী নিয়ম হবে।
11. যে কেউ কোন মানুষের লাশ স্পর্শ করে, সে সাত দিন নাপাক থাকবে।
12. সে তৃতীয় দিন ও সপ্তম দিনে ঐ পানি দ্বারা নিজেকে পাক-সাফ করার পরে পাক-সাফ হবে; কিন্তু যদি তৃতীয় দিন ও সপ্তম দিনে নিজেকে পাক-সাফ না করে, তবে পাক-সাফ হবে না।
13. যে কেউ কোন মানুষের লাশ স্পর্শ করার পরে নিজেকে যদি পাক-সাফ না করে, সে মাবুদের শরীয়ত-তাঁবু নাপাক করে। সেই লোক ইসরাইলের মধ্য থেকে উচ্ছিন্ন হবে; কেননা তার উপরে পাক-পবিত্রকরণ পানি ছিটানো হয় নি, এজন্য সে নাপাক হবে; তার নাপাকীতা দূর হয় নি।
14. কোন মানুষ যখন তাঁবুর মধ্যে মারা যায় তখন এই হবে ব্যবস্থা: সেই তাঁবুতে প্রবেশকারী সমস্ত লোক এবং সেই তাঁবুর মধ্যস্থিত সমস্ত লোক সাত দিন নাপাক থাকবে।