8. আফরাহীম-বংশের মধ্যে নূনের পুত্র হোসিয়া;
9. বিন্ইয়ামীন-বংশের মধ্যে রাফূর পুত্র পল্টি;
10. সবূলূন-বংশের মধ্যে সোদির পুত্র গদ্দীয়েল;
11. ইউসুফ বংশের অর্থাৎ মানশা-বংশের মধ্যে সূষির পুত্র গদ্দি;
12. দান-বংশের মধ্যে গমল্লির পুত্র অম্মীয়েল;
13. আশের-বংশের মধ্যে মিকাইলের পুত্র সথুর;
14. নপ্তালি-বংশের মধ্যে বপ্সির পুত্র নহ্বি;
15. গাদ-বংশের মধ্যে মাখির পুত্র গ্যূয়েল।
16. মূসা দেশ নিরীক্ষণ করতে যাদের পাঠালেন, এই ছিল সেই লোকদের নাম। আর মূসা নূনের পুত্র হোসিয়ার নাম ইউসা রাখলেন।
17. কেনান দেশ নিরীক্ষণ করতে পাঠাবার সময় মূসা তাঁদেরকে বললেন, তোমরা দক্ষিণ দিক দিয়ে এই পথে গিয়ে উঠ,
18. পাহাড় অঞ্চলে গিয়ে উঠ এবং গিয়ে দেখ, সেই দেশ কেমন ও সেখানকার নিবাসী লোকেরা বলবান বা দুর্বল, সংখ্যায় অল্প বা অনেক;
19. এবং তারা যে দেশে বাস করে সেই দেশ কেমন, ভাল বা মন্দ; ও যেসব নগরে বাস করে, সেসব কি রকম; তারা কি তাঁবুতে বা দুর্গে বাস করে;
20. এবং ভূমি কি রকম, উর্বর বা অনুর্বর, তাতে গাছ আছে কি নেই। আর তোমরা সাহসী হয়ে সেই দেশের কিছু ফল সঙ্গে করে এনো। তখন আঙ্গুর ফল পাকবার সময় হয়েছিল।
21. তাঁরা যাত্রা করে সীন মরুভূমি থেকে হমাতের প্রবেশ স্থানে অবস্থিত রহোব পর্যন্ত সমস্ত দেশ পর্যবক্ষেণ করলেন।
22. বিশেষত দক্ষিণ দিক দিয়ে উঠে গিয়ে হেবরনে উপস্থিত হলেন; সেই স্থানে অহীমান, শেশয় ও তল্ময় নামে অনাকের তিনটি সন্তান ছিল। মিসর দেশের সোয়ন নগর গড়ে উঠবার সাত বছর আগে হেবরন নগর গড়ে উঠেছিল।
23. পরে তাঁরা ইষ্কোল উপত্যকাতে উপস্থিত হয়ে সেই স্থানে একগুচ্ছ ফলযুক্ত আঙ্গুর লতার একটি ডাল কেটে তা লাঠিতে ঝুলিয়ে দু’জন বহন করলেন এবং তাঁরা কতকগুলো ডালিম ও ডুমুর ফলও সঙ্গে আনলেন।
24. বনি-ইসরাইলেরা ঐ স্থানে সেই আঙ্গুরের গুচ্ছ কেটেছিলেন, এজন্য সেই উপত্যকা ইষ্কোল (গুচ্ছ) নামে খ্যাত হল।
25. তাঁরা দেশ নিরীক্ষণ করে চল্লিশ দিন পর ফিরে আসলেন।
26. পরে তাঁরা এসে পারণ মরুভূমির কাদেশ নামক স্থানে মূসা ও হারুন এবং বনি-ইসরাইলদের সমস্ত মণ্ডলীর কাছে উপস্থিত হয়ে তাদের ও সমস্ত মণ্ডলীকে সংবাদ দিলেন এবং সেই দেশের ফল তাদের দেখালেন।
27. আর তাঁকে এই বৃত্তান্ত বললেন, আপনি আমাদের যে দেশে প্রেরণ করেছিলেন আমরা সেখানে গিয়েছিলাম; দেশটি দুগ্ধ-মধু-প্রবাহী বটে;