26. আর অক্রণের পুত্র পগীয়েল আশের-বংশের লোকদের বংশের সেনাপতি ছিলেন।
27. ঐননের পুত্র অহীরঃ নপ্তালি-বংশের লোকদের বংশের সেনাপতি ছিলেন।
28. এই ছিল বনি-ইসরাইলদের যাত্রার নিয়ম; তারা এভাবে যাত্রা করতো।
29. আর মূসা তাঁর শ্বশুর মিদিয়োনীয় রূয়েলের পুত্র হোববকে বললেন, মাবুদ আমাদেরকে যে স্থান দিতে ওয়াদা করেছেন, আমরা সেই স্থানে যাত্রা করছি; তুমিও আমাদের সঙ্গে এসো, আমরা তোমার মঙ্গল করবো কেননা মাবুদ ইসরাইলের পক্ষে মঙ্গল সাধন করার ওয়াদা করেছেন।
30. তিনি তাঁকে বললেন, আমি যাব না, আমি আমার দেশে ও আমার জ্ঞাতিদের কাছে যাব।
31. মূসা বললেন, আরজ করি, আমাদেরকে ত্যাগ করো না, কেননা মরুভূমির মধ্যে আমাদের শিবির স্থাপনের বিষয় তুমি জান, আর তুমি হবে আমাদের চক্ষুস্বরূপ।
32. আর যদি তুমি আমাদের সঙ্গে যাও, তবে এই ফল হবে, মাবুদ আমাদের প্রতি যে মঙ্গল করবেন, আমরা তোমার প্রতি তা-ই করবো।
33. পরে তারা মাবুদের পর্বত থেকে তিন দিনের পথ গমন করলো এবং মাবুদের শরীয়ত-সিন্দুক তাদের জন্য বিশ্রাম-স্থানের খোঁজ করার জন্য তিন দিনের পথ তাদের অগ্রগামী হল।
34. আর শিবির থেকে অন্য স্থানে গমনের সময়ে মাবুদের মেঘ দিনে তাদের উপরে থাকতো।
35. আর সিন্দুকের অগ্রসর হবার সময়ে মূসা বলতেন, হে মাবুদ, উঠ, তোমার দুশমনেরা ছিন্নভিন্ন হোক, তোমার বিদ্বেষীরা তোমার সম্মুখ থেকে পালিয়ে যাক।
36. আর তার বিশ্রামকালে তিনি বলতেন, হে মাবুদ, ইসরাইলের হাজার হাজার অযুত অযুতের কাছে ফিরে এসো।