21. পরে কহাতীয়েরা বায়তুল-মোকাদ্দসের পবিত্র দ্রব্যসামগ্রী নিয়ে যাত্রা করলো এবং গন্তব্য স্থানে তাদের উপস্থিত হবার আগে শরীয়ত-তাঁবু স্থাপিত হল।
22. পরে আফরাহীম বিভাগের সৈন্যদের সঙ্গে আফরাহীম সন্তানদের শিবিরের নিশান চললো; অম্মীহূদের পুত্র ইলীশামা তাদের সেনাপতি ছিলেন।
23. আর পদাহসূরের পুত্র গমলীয়েল মানশা-বংশের সেনাপতি ছিলেন।
24. গিদিয়োনির পুত্র অবীদান বিন্ইয়ামীন-বংশের লোকদের বংশের সেনাপতি ছিলেন।
25. পরে সমস্ত শিবিরের পিছনে দান বিভাগের সৈন্যের সঙ্গে দান-বংশের লোকদের শিবিরের নিশান চললো; অম্মীশদ্দয়ের পুত্র অহীয়েষর ছিলেন তাদের সেনাপতি।
26. আর অক্রণের পুত্র পগীয়েল আশের-বংশের লোকদের বংশের সেনাপতি ছিলেন।
27. ঐননের পুত্র অহীরঃ নপ্তালি-বংশের লোকদের বংশের সেনাপতি ছিলেন।
28. এই ছিল বনি-ইসরাইলদের যাত্রার নিয়ম; তারা এভাবে যাত্রা করতো।
29. আর মূসা তাঁর শ্বশুর মিদিয়োনীয় রূয়েলের পুত্র হোববকে বললেন, মাবুদ আমাদেরকে যে স্থান দিতে ওয়াদা করেছেন, আমরা সেই স্থানে যাত্রা করছি; তুমিও আমাদের সঙ্গে এসো, আমরা তোমার মঙ্গল করবো কেননা মাবুদ ইসরাইলের পক্ষে মঙ্গল সাধন করার ওয়াদা করেছেন।
30. তিনি তাঁকে বললেন, আমি যাব না, আমি আমার দেশে ও আমার জ্ঞাতিদের কাছে যাব।
31. মূসা বললেন, আরজ করি, আমাদেরকে ত্যাগ করো না, কেননা মরুভূমির মধ্যে আমাদের শিবির স্থাপনের বিষয় তুমি জান, আর তুমি হবে আমাদের চক্ষুস্বরূপ।
32. আর যদি তুমি আমাদের সঙ্গে যাও, তবে এই ফল হবে, মাবুদ আমাদের প্রতি যে মঙ্গল করবেন, আমরা তোমার প্রতি তা-ই করবো।