1. আর দোষ-কোরবানীর এই ব্যবস্থা; তা অতি পবিত্র।
2. যে স্থানে লোকেরা পোড়ানো-কোরবানী জবেহ্ করে সেই স্থানে দোষ-কোরবানী জবেহ্ করবে এবং ইমাম কোরবানগাহ্র উপরে চারদিকে তার রক্ত ছিটিয়ে দেবে।
3. আর কোরবানীর সমস্ত চর্বি কোরবানী করবে, লেজ ও পাকস্থলীর উপরিস্থ চর্বি,
4. এবং দু’টি বৃক্ক ও তার উপরি-ভাগের চর্বি ও দু’টি বৃক্কের সঙ্গে কলিজার উপরিভাগের অংশগুলো ছাড়িয়ে নেবে।
5. আর ইমাম মাবুদের উদ্দেশে অগ্নিকৃত কোরবানীর জন্য কোরবানগাহ্র উপরে এসব পুড়িয়ে ফেলবে; এটি দোষ-কোরবানী।
6. ইমামদের মধ্যে সমস্ত পুরুষ তা ভোজন করবে, কোন পবিত্র স্থানে তা ভোজন করতে হবে; তা অতি পবিত্র।
7. গুনাহ্-কোরবানী যেরকম, দোষ-কোরবানীও সেরকম; উভয়েরই এক ব্যবস্থা; যে ইমাম তা দ্বারা কাফ্ফারা করে তা তারই হবে।
8. আর যে ইমাম যে কোন ব্যক্তির জন্য পোড়ানো-কোরবানীর পশু কোরবানী করে সেই ইমাম সেই পশুর চামড়াটি পাবে।
9. এবং তন্দুরে কিংবা কড়াইতে কিংবা ভাজবার পাত্রে পাক-করা যত শস্য-উৎসর্গ, সেসব উৎসর্গকারী ইমামের হবে।