8. সে তাদেরকে ইমামের কাছে আনবে ও ইমাম প্রথমে গুনাহ্-কোরবানী করে তার গলা মুচড়ো দেবে, কিন্তু ছিঁড়ে ফেলবে না।
9. পরে গুনাহ্-কোরবানীর কিঞ্চিৎ রক্ত নিয়ে কোরবানগাহ্র শরীরে ছিটাবে এবং অবশিষ্ট রক্ত কোরবানগাহ্র গোড়ায় ঢেলে দিতে হবে; এটি হল গুনাহ্-কোরবানী।
10. পরে সে নিয়ম অনুসারে দ্বিতীয়টি পোড়ানো-কোরবানী হিসেবে কোরবানী করবে; এভাবে ইমাম তার কৃত গুনাহ্র জন্য কাফ্ফারা দেবে, তাতে তার গুনাহ্ মাফ করা হবে।
11. আর সে যদি দু’টি ঘুঘু কিংবা দু’টি কবুতরের বাচ্চা আনতেও অসমর্থ হয় তবে তার কৃত গুনাহ্র জন্য তার উপহার হিসেবে ঐফার দশ ভাগের এক ভাগ সুজি গুনাহ্-কোরবানী হিসেবে আনবে; তার উপরে তেল দেবে না ও কুন্দুরু রাখবে না, কেননা তা গুনাহ্-কোরবানী।
12. পরে সে তা ইমামের কাছে আনলে ইমাম তার স্মরণ চিহ্নরূপে তা থেকে এক মুষ্টি নিয়ে মাবুদের উদ্দেশে অগ্নিকৃত কোরবানীর রীতি অনুসারে কোরবানগাহের উপর পুড়িয়ে ফেলবে; এ হল গুনাহ্-কোরবানী।
13. এভাবে ইমাম সে যে সমস্ত গুনাহ্ করেছে তার সেই সমস্ত গুনাহ্র জন্য কাফ্ফারা দেবে, তাতে তার গুনাহ্ মাফ করা হবে এবং অবশিষ্ট দ্রব্য শস্য-উৎসর্গের মতই ইমামের হবে।
14. পরে মাবুদ মূসাকে বললেন,
15. যদি কেউ মাবুদের পবিত্র বস্তুর বিষয়ে ভুলবশত সত্য লঙ্ঘন করে গুনাহ্ করে তবে সে মাবুদের কাছে দোষ-কোরবানী আনবে, পবিত্র স্থানের শেকলের মাপ অনুসারে তোমার নিরূপিত পরিমাণে রূপা দিয়ে পাল থেকে একটি নিখুঁত ভেড়া এনে দোষ-কোরবানী উপস্থিত করবে।