23. তবে ইমাম তোমার নির্ধারিত মূল্য অনুসারে জুবিলী বছর পর্যন্ত তার দেয় রূপা গণনা করবে, আর সেই দিনে সে তোমার নির্ধারিত মূল্য দেবে; তা মাবুদের উদ্দেশে পবিত্র।
24. জুবিলী বছরে সেই ক্ষেত বিক্রেতার হাতে, অর্থাৎ সেই ভূমি যার পৈতৃক অধিকার তার নিজের হাতে ফিরে আসবে।
25. আর তোমার নির্ধারিত সমস্ত মূল্য পবিত্র স্থানের শেকল অনুসারে হবে; বিশ গেরাতে এক শেকল হয়।
26. কেবল প্রথমজাত পশুর সমস্ত বাচ্চা মাবুদের উদ্দেশে প্রথমজাত হওয়াতে কেউই তা পবিত্র করতে পারবে না; গরু হোক কিংবা ভেড়া হোক তা মাবুদের।
27. যদি সেই পশু নাপাক হয় তবে সে তোমার নির্ধারিত মূল্যের পঞ্চমাংশ বেশি দিয়ে তা মুক্ত করতে পারে, মুক্ত না হলে তা তোমার নির্ধারিত মূল্যে বিক্রি করা যাবে।
28. আর কোন ব্যক্তি তার সর্বস্ব থেকে মানুষ বা পশু বা অধিকৃত ক্ষেত থেকে, যা কিছু মাবুদের উদ্দেশে শর্তহীনভাবে উৎসর্গ করে, তা বিক্রি করা কিংবা মুক্ত হবে না; মাবুদের কাছে শর্তহীন উৎসর্গকৃত বস্তু মাবুদের উদ্দেশে অতি পবিত্র।
29. মানুষের মধ্যে যে কেউ মাবুদের কাছে শর্তহীনভাবে উৎসর্গকৃত, তাকে মুক্ত করা যাবে না; তাকে হত্যা করতে হবে।
30. আর ভূমির শস্য কিংবা গাছের ফল হোক, ভূমির উৎপন্ন সমস্ত দ্রব্যের দশ ভাগের এক ভাগ মাবুদের; তা মাবুদের উদ্দেশে পবিত্র।
31. আর যদি কেউ নিজের দশ ভাগের এক ভাগ থেকে কিঞ্চিৎ মুক্ত করতে চায় তবে সে তার পঞ্চমাংশ বেশি দেবে।
32. আর পশু পালের দশ ভাগের এক ভাগ, অর্থাৎ রাখালের পাঁচনি দিয়ে গণনা করা প্রত্যেক দশম পশু মাবুদের উদ্দেশে পবিত্র হবে।
33. তা ভাল বা মন্দ, এর অনুসন্ধান সে করবে না ও তার পরিবর্তন করবে না; কিন্তু যদি সে কোন ভাবে তার পরিবর্তন করে তবে তা ও তার বিনিময় উভয়ই পবিত্র হবে; তা মুক্ত করা যাবে না।
34. মাবুদ তুর পর্বতে বনি-ইসরাইলদের জন্য মূসাকে এসব হুকুম করলেন।