18. আর তোমরা সেই রুটির সঙ্গে এক বছরের নিখুঁত সাতটি ভেড়ার বাচ্চা, একটি ষাঁড় ও দু’টি ভেড়া কোরবানী করবে; তা মাবুদের উদ্দেশে পোড়ানো-কোরবানী হবে এবং তৎসম্বন্ধীয় শস্য-উৎসর্গের ও পেয় উৎসর্গের সঙ্গে মাবুদের উদ্দেশে খোশবুযুক্ত অগ্নিকৃত উপহার হবে।
19. পরে তোমরা গুনাহ্-কোরবানীর জন্য একটি ছাগলের বাচ্চা ও মঙ্গল-কোরবানীর জন্য এক বছরের দু’টি ভেড়ার বাচ্চা কোরবানী করবে।
20. আর ইমাম ঐ প্রথম ফসলের রুটির সঙ্গে ও দু’টি ভেড়ার বাচ্চার সঙ্গে মাবুদের উদ্দেশে দোলনীয় উপহার হিসেবে তাদেরকে দোলাবে; সেসব ইমামের জন্য মাবুদের উদ্দেশে পবিত্র হবে।
21. আর সেই দিনেই তোমরা একটা উৎসব ঘোষণা করবে এবং তোমাদের পবিত্র মিলন-মাহ্ফিল হবে; তোমরা কোন পরিশ্রমের কাজ করবে না; এটি তোমাদের সমস্ত নিবাসে পুরুষানুক্রমে পালনীয় চিরস্থায়ী নিয়ম।
22. আর তোমাদের ভূমির শস্য কাটবার সময়ে তোমরা কেউ ক্ষেতের কিনারার শস্য কাটবে না ও শস্য কাটবার পরে পড়ে থাকা শস্য সংগ্রহ করবে না; তা দুঃখী ও বিদেশীর জন্য ত্যাগ করবে; আমি মাবুদ তোমাদের আল্লাহ্।
23. আর মাবুদ মূসাকে বললেন,
24. তুমি বনি-ইসরাইলকে বল, সপ্তম মাসে, সেই মাসের প্রথম দিনে তোমাদের বিশ্রামবার এবং তূরীধ্বনিসহযুক্ত স্মরণ করার পবিত্র মিলন-মাহ্ফিল হবে।
25. তোমরা কোন পরিশ্রমের কাজ করবে না, কিন্তু মাবুদের উদ্দেশে অগ্নিকৃত উপহার কোরবানী করবে।
26. আর মাবুদ মূসাকে বললেন,
27. আবার ঐ সপ্তম মাসের দশম দিন কাফ্ফারা করার দিন; সেদিন তোমাদের পবিত্র মিলন-মাহ্ফিল হবে ও তোমরা নিজ নিজ প্রাণকে দুঃখ দেবে এবং মাবুদের উদ্দেশে অগ্নিকৃত উপহার কোরবানী করবে।
28. আর সেদিন তোমরা কোন কাজ করবে না; কেননা তোমাদের আল্লাহ্ মাবুদের সম্মুখে তোমাদের জন্য কাফ্ফারা দিতে হবে বলে তা কাফ্ফারা দিন হবে।
29. সেদিন যে কেউ তার প্রাণকে দুঃখ না দেয়, সে নিজের লোকদের মধ্য থেকে উচ্ছিন্ন হবে।
30. আর সেদিন যে কোন ব্যক্তি কোন কাজ করে, তাকে আমি নিজের লোকদের মধ্য থেকে মুছে ফেলব।
31. তোমরা কোন কাজ করো না; এটি তোমাদের সমস্ত নিবাসে পুরুষানুক্রমে পালনীয় চিরস্থায়ী নিয়ম।
32. সেদিন তোমাদের পূর্ণ বিশ্রামের বিশ্রামবার হবে, আর তোমরা নিজ নিজ প্রাণকে দুঃখ দেবে; মাসের নবম দিন সন্ধ্যাবেলা, এক সন্ধ্যা থেকে অপর সন্ধ্যা পর্যন্ত, তোমাদের বিশ্রামবার পালন করবে।