22. অন্ধ, বা আঘাত পাওয়া, বা ক্ষতবিক্ষত, বা আবযুক্ত, বা শ্বেতিযুক্ত, বা স্ফোটকযুক্ত হলে তোমরা মাবুদের উদ্দেশে তা কোরবানী করো না এবং তার কিছুই মাবুদের উদ্দেশে অগ্নিকৃত উপহার হিসেবে কোরবানগাহ্র উপরে স্থাপন করো না।
23. আর তুমি যে সব গরু কিংবা ভেড়ার শরীরের কোন অংশ অস্বাভাবিক ভাবে বড় কিংবা ছোট হলে তা স্বেচ্ছাদত্ত উপহার হিসেবে কোরবানী করতে পার, কিন্তু মানতের জন্য তা কবুল করা হবে না।
24. যদি কোন পশুর অণ্ডকোষ থেঁৎলে কিংবা পিষে কিংবা ছিঁড়ে কিংবা কেটে গিয়ে থাকে তবে সেগুলোকে মাবুদের উদ্দেশে কোরবানী করো না; তোমাদের দেশে এরকম করো না।
25. আর বিদেশীর হাত থেকেও এই রকম পশু নিয়ে আল্লাহ্র উদ্দেশে ভক্ষ্যরূপে কোরবানী করো না, কেননা তাদের শরীরে খুঁত আছে, সুতরাং তাদের মধ্যে খুঁত আছে বলে সেসব তোমাদের পক্ষে কবুল করা হবে না।
26. আর মাবুদ মূসাকে বললেন,
27. গরু, বা ভেড়া, বা ছাগল জন্মগ্রহণ করলে পর সাত দিন পর্যন্ত মায়ের সঙ্গে থাকবে; পরে অষ্টম দিন থেকে তা মাবুদের উদ্দেশে অগ্নিকৃত উপহারের জন্য কবুল করা হবে।
28. গাভী কিংবা ভেড়ী হোক, তাকে ও তার বাচ্চাকে একই দিনে জবেহ্ করো না।
29. আর যে সময়ে তোমরা মাবুদের উদ্দেশে শুকরিয়া-কোরবানী করবে, সেই সময় গ্রাহ্য হবার জন্যই তা কোরবানী করো।
30. সেই দিনেই তা ভোজন করতে হবে; তোমরা সকাল পর্যন্ত তার কিছু অবশিষ্ট রেখো না; আমি মাবুদ।
31. অতএব তোমরা আমার সমস্ত হুকুম মান্য করবে, পালন করবে; আমি মাবুদ।