18. আর যদি কেউ মাসিক হয়েছে এমন স্ত্রীর সঙ্গে শয়ন করে ও তার আবরণীয় অনাবৃত করে তবে সেই পুরুষ তার রক্তের উৎস প্রকাশ করাতে ও সেই স্ত্রী নিজের রক্তের উৎস অনাবৃত করাতে তারা উভয়ে নিজের লোকদের মধ্য থেকে উচ্ছিন্ন হবে।
19. আর তুমি আপন খালার কিংবা ফুফুর ইজ্জত নষ্ট করো না; তা করলে তোমার নিকটবর্তী আত্মীয়ার অসম্মান করা হয়, তারা উভয়েই নিজ নিজ অপরাধ বহন করবে।
20. আর যদি কেউ তার চাচীর সঙ্গে শয়ন করে, তাতে তার চাচার অসম্মান করা হয়; তারা নিজ নিজ গুনাহ্ বহন করবে, নিঃসন্তান হয়ে মরবে।
21. আর যদি কেউ আপন ভাইয়ের স্ত্রীকে গ্রহণ করে, তা নাপাক কাজ; আপন ভাইয়ের স্ত্রীর ইজ্জত নষ্ট করাতে তারা নিঃসন্তান থাকবে।
22. তোমরা আমার সমস্ত বিধি ও আমার সমস্ত অনুশাসন মান্য করো, পালন করো; যেন আমি তোমাদের বসবাসের জন্য তোমাদেরকে যে দেশে নিয়ে যাচ্ছি, সেই দেশ তোমাদেরকে বিতাড়িত না করে।
23. আর আমি তোমাদের সম্মুখ থেকে যে জাতিকে দূর করতে উদ্যত, তার আচার অনুযায়ী আচরণ করো না; কেননা তারা ঐ সমস্ত কাজ করতো, এজন্য আমি তাদেরকে ঘৃণা করলাম।
24. কিন্তু আমি তোমাদেরকে বলেছি, তোমরাই তাদের দেশ অধিকার করবে, আমি তোমাদের অধিকার হিসেবে সেই দুগ্ধমধু প্রবাহী দেশ দেব; আমি মাবুদ তোমাদের আল্লাহ্; আমি অন্য সমস্ত জাতি থেকে তোমাদেরকে পৃথক করেছি।
25. অতএব তোমরা পাক নাপাক পশুর ও পাক নাপাক পাখির প্রভেদ করবে; আমি যে যে পশু, পাখি ও ভূচর কীটাদি জন্তুকে নাপাক বলে তোমাদের থেকে পৃথক করলাম, সেই সবের দ্বারা তোমরা তোমাদের প্রাণকে ঘৃণার বস্তু করো না।
26. আর তোমরা আমার উদ্দেশে পবিত্র হও, কেননা আমি মাবুদ পবিত্র এবং আমি তোমাদেরকে অন্য সব জাতি থেকে পৃথক করেছি, যেন তোমরা আমারই হও।
27. আর পুরুষের কিংবা স্ত্রীর মধ্যে যে কেউ ওঝা কিংবা গুনিন হয়, তার অবশ্যই প্রাণদণ্ড হবে; লোকে তাদেরকে পাথরের আঘাতে হত্যা করবে; তাদের রক্ত তাদের প্রতি বর্তাবে।