20. আর নাপাকীতার সময়ে সে যে বিছানায় শয়ন করবে, তা নাপাক হবে; ও যার উপরে বসবে, তা নাপাক হবে।
21. আর যে কেউ তার বিছানা স্পর্শ করবে, সে নিজের কাপড় ধুয়ে ফেলবে, গোসল করবে ও সন্ধ্যা পর্যন্ত নাপাক থাকবে।
22. আর যে কেউ তার বসবার কোন আসন স্পর্শ করে, সে নিজের কাপড় ধুয়ে ফেলবে, পানিতে গোসল করবে এবং সন্ধ্যা পর্যন্ত নাপাক থাকবে।
23. আর তার বিছানার কিংবা আসনের উপরে কোন কিছু থাকলে যে কেউ তা স্পর্শ করে, সে সন্ধ্যা পর্যন্ত নাপাক থাকবে।
24. আর নাপাকীতার সময়ে যে পুরুষ তার সঙ্গে শয়ন করে ও তার রক্তস্রাব সেই পুরুষের শরীরে লাগে তবে সে সাত দিন নাপাক থাকবে। সে যে বিছানায় শয়ন করবে, তাও নাপাক হবে।
25. আর নাপাকীতার সময় ছাড়া যদি কোন স্ত্রীলোকের বহুদিন পর্যন্ত রক্তস্রাব হয়, কিংবা নাপাকীতার সময়ের পর যদি রক্ত ক্ষরণ হয় তবে সেই নাপাক রক্তস্রাবের সকল দিন সে নাপাকীতার সময়ের মত থাকবে, সে নাপাক।
26. সেই রক্তস্রাবের সমস্ত কাল যে বিছানায় সে শয়ন করবে, তা তার পক্ষে নাপাকীতার সময়ের বিছানার মত হবে এবং যে আসনের উপরে সে বসবে, তা নাপাকীতার সময়ের মত নাপাক হবে।
27. আর যে কেউ সেসব স্পর্শ করবে, সে নাপাক হবে, কাপড় ধুয়ে ফেলে গোসল করবে এবং সন্ধ্যা পর্যন্ত নাপাক থাকবে।
28. আর সেই স্ত্রীর রক্তস্রাব বন্ধ হলে সে তার নিজের জন্য সাত দিন গণনা করবে, তারপর সে পাক-সাফ হবে।
29. পরে অষ্টম দিনে নিজের জন্য দু’টি ঘুঘু কিংবা দু’টি কবুতরের বাচ্চা নিয়ে জমায়েত-তাঁবুর দ্বারে ইমামের কাছে আসবে।
30. ইমাম তার একটি গুনাহ্র জন্য ও অন্যটি পোড়ানো-কোরবানী হিসেবে কোরবানী করবে, তার রক্তস্রাবের নাপাকীতার জন্য ইমাম মাবুদের সম্মুখে তার জন্য কাফ্ফারা দেবে।
31. এভাবে তোমরা বনি-ইসরাইলকে তাদের নাপাকীতা থেকে পৃথক করবে, পাছে তাদের মধ্যবর্তী আমার শরীয়ত-তাঁবু নাপাক করলে তারা নিজ নিজ নাপাকীতার জন্য মারা পড়ে।