40. তবে ইমাম হুকুম করবে, যেন কলঙ্কবিশিষ্ট সমস্ত পাথর উৎপাটন করে লোকেরা নগরের বাইরে নাপাক স্থানে নিক্ষেপ করে।
41. পরে সে ঘরের ভিতরের চারদিক ঘষা-মাজা করাবে ও তারা সেই ঘষা-মাজার ধূলা নগরের বাইরে নাপাক স্থানে ফেলে দেবে।
42. আর তারা অন্য পাথর নিয়ে সেই পাথরের স্থানে বসাবে ও অন্য প্রলেপ নিয়ে ঘর লেপন করবে।
43. এভাবে পাথর উৎপাটন এবং বাড়ি ঘষা-মাজা ও লেপন করলে পর যদি পুনর্বার ছত্রাক জন্মে ঘরটিতে বিস্তৃত হয় তবে ইমাম এসে দেখবে;
44. আর দেখ, যদি ঐ ঘরে ছত্রাক বৃদ্ধি পেয়ে থাকে তবে সেই ঘরে সংহারক কুষ্ঠ আছে, সেই ঘর নাপাক।
45. লোকেরা ঐ ঘর ভেঙে ফেলবে এবং বাড়ির পাথর, কাঠ ও সমস্ত প্রলেপ নগরের বাইরে নাপাক স্থানে নিয়ে যাবে।
46. আর ঐ ঘর যতদিন রুদ্ধ থাকে, ততদিন যদি কেউ তার ভিতরে যায়, সে সন্ধ্যা পর্যন্ত নাপাক থাকবে।
47. আর যে কেউ সেই ঘরে শয়ন করে, সে তার কাপড় ধুয়ে ফেলবে এবং যে কেউ সেই ঘরে আহার করে, সেও নিজের কাপড় ধুয়ে ফেলবে।
48. আর যদি ইমাম প্রবেশ করে দেখে, সেই ঘর লেপনের পর ছত্রাক আর বাড়ে নি তবে ইমাম সেই বাড়িকে পাক-সাফ বলে ঘোষণা করবে, কেননা কলঙ্কের উপশম হয়েছে।
49. পরে সে ঐ ঘর পাক-পবিত্র করার জন্য দু’টি পাখি, এরস কাঠ, লাল রংয়ের লোম ও এসোব গাছের ডাল নেবে,
50. এবং মাটির পাত্রে স্রোতের পানির উপরে একটি পাখি জবেহ্ করবে।