34. আর সপ্তম দিনে ইমাম সেই ছুলি দেখবে; আর দেখ, যদি সেই ছুলি চামড়ায় বৃদ্ধি না পায় ও দেখতে চামড়া ছাড়িয়ে আরও গভীরে চলে গিয়ে না থাকে তবে ইমাম তাকে পাক-সাফ বলে ঘোষণা করবে; পরে সে তার কাপড় ধুয়ে নিয়ে পাক-সাফ হবে।
35. আর পাক-সাফ হলে পর যদি তার চামড়ায় সেই ছুলি ছড়িয়ে যায়,
36. তবে ইমাম তাকে দেখবে; আর দেখ, যদি তার চামড়ায় ছুলি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে তবে ইমাম হলুদ রংয়ের লোমের খোঁজ করবে না; সে নাপাক।
37. কিন্তু তার দৃষ্টিতে যদি ছুলি না বৃদ্ধি পেয়ে থাকে ও তাতে কালো রংয়ের লোম উঠে থাকে তবে সেই ছুলির উপশম হয়েছে, সে পাক-পবিত্র; ইমাম তাকে পাক-সাফ বলে ঘোষণা করবে।
38. আর যদি কোন পুরুষের কিংবা স্ত্রীর শরীরের চামড়ায় স্থানে স্থানে চক্চকে দাগ দেখা দেয় অর্থাৎ সাদা রংয়ের চক্চকে দাগ হয় তবে ইমাম তা দেখবে;
39. আর দেখ, যদি তার চামড়ানির্গত চক্চকে দাগ মলিন সাদা রংয়ের হয় তবে তা চামড়ায় উৎপন্ন নিখুঁত স্ফোটক; সে পাক-সাফ।
40. আর যে মানুষের চুল মাথা থেকে খসে পড়ে, সে নেড়া, সে পাক-সাফ।
41. আর যার চুল মাথার প্রান্ত থেকে খসে পড়ে, সে কপালে নেড়া, সে পাক-সাফ।
42. কিন্তু যদি নেড়া মাথায় বা নেড়া কপালে কিছুটা রক্ত মিশানো সাদা রংয়ের ঘা হয় তবে তা তার নেড়া মাথায় কিংবা নেড়া কপালে উৎপন্ন কুষ্ঠ।
43. ইমাম তাকে দেখবে; আর দেখ, যদি শরীরের চামড়াস্থিত কুষ্ঠের মত নেড়া মাথায় কিংবা নেড়া কপালে কিছুটা রক্ত মিশানো সাদা রংয়ের ঘা হয়ে থাকে তবে সে কুষ্ঠী, সে নাপাক;
44. ইমাম তাকে অবশ্য নাপাক বলবে; তার ঘা তার মাথার উপর।