22. পরে যখন মূসার শরীয়ত অনুসারে তাঁদের পাক-পবিত্র হবার কাল সম্পূর্ণ হল, তখন তাঁরা তাঁকে জেরুশালেমে নিয়ে গেলেন, যেন তাঁকে প্রভুর কাছে উপস্থিত করেন,
23. যেমন প্রভুর শরীয়তে লেখা আছে, ‘গর্ভ উন্মোচক প্রত্যেক পুরুষ সন্তান প্রভুর উদ্দেশে পবিত্র বলে আখ্যাত হবে’;
24. আর যেন কোরবানী দান করেন, যেমন প্রভুর শরীয়তে উক্ত হয়েছে, ‘এক জোড়া ঘুঘু কিংবা দু’টি কবুতরের বাচ্চা।’
25. আর দেখ, শামাউন নামে এক ব্যক্তি জেরুশালেমে ছিলেন। তিনি ধার্মিক ও আল্লাহ্ভক্ত ছিলেন এবং ইসরাইলের সান্ত্বনার অপেক্ষা করছিলেন ও পাক-রূহ্ তাঁর উপরে ছিলেন।
26. আর পাক-রূহ্ দ্বারা তাঁর কাছে প্রকাশিত হয়েছিল যে, তিনি প্রভুর মসীহ্কে দেখতে না পেলে মৃত্যু দেখবেন না।
27. তিনি সেই রূহের আবেশে বায়তুল-মোকাদ্দসে আসলেন এবং শিশু ঈসার পিতা-মাতা যখন তাঁর বিষয়ে শরীয়তের নিয়ম অনুযায়ী কাজ করার জন্য তাঁকে ভিতরে আনলেন,
28. তখন তিনি তাঁকে কোলে নিলেন, আর আল্লাহ্র গৌরব করলেন ও বললেন,
29. হে মালিক, এখন তুমি তোমারকালাম অনুসারে তোমারগোলামকে শান্তিতে বিদায় করছো,
30. কেননা আমার নয়নযুগল তোমারনাজাত দেখতে পেল,
31. যা তুমি এসব জাতির সম্মুখে প্রস্তুতকরেছ,
32. অ-ইহুদীদের প্রতি প্রকাশিত হবার নূর,ও তোমার লোক ইসরাইলের গৌরব।