3. কেননা শাসনকর্তারা সৎকাজের প্রতি নয়, কিন্তু মন্দ কাজের প্রতি ভয়াবহ। আর তুমি কি কর্তৃপক্ষের কাছে নির্ভয় থাকতে চাও? তবে সদাচরণ কর। তা করলে পর তার কাছ থেকে তোমরা প্রশংসা পাবে।
4. কেননা মঙ্গলের জন্য তিনি তোমার পক্ষে আল্লাহ্রই পরিচারক। কিন্তু যদি মন্দ আচরণ কর, তবে ভীত হও, কেননা তিনি বৃথা তলোয়ার ধারণ করেন না; কারণ তিনি আল্লাহ্র পরিচারক, যে মন্দ আচরণ করে, আল্লাহ্র হয়ে তাদের শাস্তি বিধান করেন।
5. অতএব কেবল আল্লাহ্র আজাবের ভয়ে নয়, কিন্তু বিবেকেরও জন্য তাঁদের অধীনতা স্বীকার করা আবশ্যক।
6. কারণ এজন্য তোমরা রাজকরও দিয়ে থাক; কেননা তাঁরা আল্লাহ্র সেবাকারী, সেই কাজে নিয়োজিত রয়েছেন।
7. যার যা প্রাপ্য তাকে তা দাও। যাঁকে কর দিতে হয়, কর দাও; যাঁকে শুল্ক দিতে হয়, শুল্ক দাও; যাঁকে ভয় করতে হয়, ভয় কর; যাঁকে সম্মান করতে হয়, সম্মান কর।
8. তোমরা পরসপরের কাছ মহব্বতের ঋণ ছাড়া আর কোনও ঋণে আবদ্ধ হয়ো না; কেননা পরকে যে মহব্বত করে, সে শরীয়ত পূর্ণরূপে পালন করেছে।
9. কারণ “জেনা করো না, খুন করো না, চুরি করো না, লোভ করো না,” এবং আর যে কোন হুকুম থাকুক, সেই সব নিয়ে একত্রে বলা হয়েছে, “প্রতিবেশীকে নিজের মত মহব্বত কোরো।”
10. মহব্বত প্রতিবেশীর অনিষ্ট সাধন করে না, অতএব মহব্বতই শরীয়তের পূর্ণতা।